Monday, June 29, 2015

সমকামীতার শাস্তি : আজও যে সাগরে বাঁচেনা কোন প্রাণী! (ভিডিও)

আজ থেকে ৩১০০ বছর পূর্বে বর্তমান জর্দান ও ইসরাইলের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ডেড সী বা মৃত সাগরের স্থানটিতেই ছিল সাদূম গোত্রের আবাসস্থল “সদম ও গোমরা” নগর। এই নগরের অধিবাসীরা ব্যাপক সমকামীতায় জড়িয়ে পড়লে মহান আল্লাহ তাদের সংশোধনের জন্য লুত (আঃ) কে নবী হিসেবে পাঠান।

কিন্তু ঐ জাতি লুত (আঃ) এর আহবানে সাড়া না দিয়ে নিকৃষ্ট কু-কর্ম (সমকামিতা) চালিয়ে যায়। মহান আল্লাহ তাদের উপড় আসমান থেকে অগ্নী কুন্ড নিক্ষেপ করেন এবং তাদের নগরকে উল্টিয়ে ধ্বংস করে দেন।
এ সাগরে আজো পর্যন্ত কোন মাছ বা জলজ প্রাণী বাঁচতে পারেনা। পৃথিবীর সকল খাল, বিল, পুকুর, নদী, সাগরের পানিতে মানুষ সহজে ডুবে গেলেও ডেড সির পানিতে কোন মানুষ চাইলেও ডুবতে পারেনা। পৃথিবীর মানুষের জন্য নিদর্শন হিসেবে আল্লাহ তায়ালা আজও রেখে দিয়েছেন এই ডেড সী বা মৃত সাগর।
সুরা আরাফের ৮০, ৮১ ও ৮২ নং আয়াতে বলা হয়েছে:
“এবং আমি লুতকে প্রেরণ করেছি। যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বলল, তোমরা কি এমন কোন অশ্লীল কাজ করছ,যা তোমাদের আগে সারা বিশ্বের কেউ করেনি? তোমরা তো কামবশত: নারীদের ছেড়ে পুরুষদের কাছে গমণ কর। বরং তোমরা সীমা লঙ্ঘন করেছো। (তখন তারা লুতকে দেখিয়ে, তাচ্ছিল্য করে বলল) এরা নিজেদের বড় পবিএ ও পরিছন্ন বলে দাবী করে। এদের চিকিৎসা এই যে, এদেরকে ঘড় থেকে বের করে দাও।”
তখন পরিস্থিতি এমন দাড়িয়ে ছিল যে লুত (আ:) ও তার ২টি কন্যা ছাড়া কেউ মুসলমান ছিল না। অবশেষে আল্লাহ তাদের উপর গজব নাজিল করেন।

সুরা হুদে ৮২ নং আয়াতে বলা হয়েছে:
“যখন আমার আযাব এসে গেল, তখন আমি শহরটিকে উল্টে দিলাম ও তাদের উপর স্তরে স্তরে প্রস্তর বর্ষণ করলাম যা আপনার প্রতিপালকের কাছে চিহ্নযুক্ত ছিল।”
এই পাপাচার যে কতটা জঘণ্য এবং পরকালীন জীবনে এর শাস্তি যে কতটা ভয়ংকর হবে তা দুনিয়ার জীবনে পূর্ববর্তীদের উপর আল্লাহ তায়ালার ফয়সালা থেকে সহজেই অনুমান করা যায়। এ ধরনের জঘন্য কর্ম হতে পরিবার, সমাজ তথা পুরো জাতিকে মুক্ত রাখতে আমাদের উচিৎ এখনই সর্বাত্মক পদক্ষেপ নেয়া।


অক্ষয়ের যে প্রস্তাবে রাজি সানি


আবেদনময়ি নিয়াকা রূপে সানি লিওন বলিউডের নজর কাড়লেও এখানকার জনপ্রিয় অভিনেতাদের সঙ্গে অভিনয়ের সুযোগ পাননি। তার কারণে তার মনের মধ্যে জমে থাকা এক ধরণের কষ্টের কথা এতো দিন প্রকাশ করতে পারেন নি। তবে হিন্দি সিনেমার বড় স্টারদের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহের কথা অনেকবারই জানিয়েছেন এতারকা। এবার সানির সেই স্বপ্ন সফল হচ্ছে বলে জানিয়েছে এক সংবাদমাধ্যম।
গোয়াতে নিজের টিভি শো-র শ্যুটিংয়ের সময় অক্ষয় কুমারের সঙ্গে দেখা হয়েছিল সানির। ওই সময় অক্ষয়ও তাঁর আগামী সিনেমা ‘সিং ইজ ব্লিং’-এর জন্য গোয়াতে শ্যুটিং করছিলেন। তখনই অক্ষয়ের টিম সানিকে এই সিনেমায় ক্যামিও রোলের প্রস্তাব দেন। সানিও এমন সুযোগের অপেক্ষায় যেন মুখিয়ে ছিলেন। তাই আর দেরি না করে ঝট-পট রাজি হয়ে গেলেন। অক্ষয়ের এক প্রস্তাবেই সানি হ্যাঁ বলে দিলেন।
সূত্রের খবর, নিজের ব্যস্ত শিডিউলের ফাঁকেই সময় বের করে অক্ষয়ের সঙ্গে শ্যুটিং এর  প্রস্তাবে সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়ে যান। অক্ষয়ের সাথে সুটিং এর মাধ্যমেই সানির বহুদিনের জমে থাকা স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে। কারণ সানি চাচ্ছিলোন বলিউডের বড় নায়কদের সাথে সিনেমায় অভিনয় করে নতুন ভাবে আবার পর্দায় হাজির হতে।
সানি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট টুইটারে জানিয়েছিলেন, ‘আজ আমার এক স্বপ্ন পূরণ করার সুযোগ এসেছে। বলিউডে নতুন করে শুরু করার ক্ষেত্রে এটা আমার প্রথম পদক্ষেপ। তাই আজ আমার দারুন খুশি লাগছে’।

কোর্ট ম্যারেজ করতে কি কি প্রয়োজন হয়?

কাবিন নামার খরচ যেকোনো বিয়ের ক্ষেত্রে একই। মুসলিম বিয়ের ক্ষেত্রে একজন বিয়ে রেজিস্ট্রার দেনমোহরের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে একটি বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের ফি নির্ধারণ করে থাকেন। ধার্য্যকৃত দেনমোহরের প্রতি হাজার বা তার অংশবিশেষের জন্য ১০ টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি। তবে রেজিস্ট্রেশন ফি এর পরিমাণ ১০০ টাকার কম হবে না এবং ৪০০০ টাকার উপরে হবে না। যেমনঃ কারো বিয়ের দেনমোহর ১০,০০০ টাকা হলে ফি হবে ১০০ টাকা, ১০,৫০১ টাকা হলে ১১০ টাকা (প্রতি হাজারের অংশবিশেষের জন্যও ১০ টাকা), ১১,০০০ টাকা হলেও ১১০ টাকা, দেনমোহরের পরিমাণ ৫০০,০০০ টাকা হলেও ৪০০০ টাকা (সর্বোচ্চ পরিমাণ ৪০০০ টাকা) আবার দেনমোহর ১০০০ টাকা হলেও ফি দিতে হবে ১০০ টাকা (যেহেতু সর্বনিম্ন পরিমাণ ১০০ টাকা)। উল্লেখ্য রেজিস্ট্রেশন ফি পরিশোধের দায়িত্ব বরপক্ষের। সরকার সময়ে সময়ে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই ফি পরিবর্তন ও ধার্য্য করে থাকে।

কোর্ট ম্যারেজ কিভাবে করে


দুই জনের সম্পর্কের মাঝে যখন অনিশ্চয়তা আসে তথন অনেকেই মনে করেন কোর্ট ম্যারেজ করবেন, চলে যান কোর্টে! আসলে কোর্টে কোর্ট ম্যারেজ হয়না। কোর্টে আপনি যাবেন ঠিক তবে কেবল আপনার কাজীর কাছে করা বিয়ের আইনি নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে। এক্ষেত্রে আগেই আপনাকে কাজীর কাছে রেজিস্ট্রী কাবিনমুলে বিয়ে করে, কোন নোটারী পাবলিকের (সরকারী রেজিস্টার্ড উকিল) কাছে গিয়ে আপনারা প্রাপ্তবয়স্ক এবং স্বজ্ঞানে, স্বেচ্ছায় বিয়ে করেছেন এই মর্মে ১০০ বা ২০০ টাকার স্ট্যাম্পে একটি হলফনামায় সই করে রাখতে হবে। এই হলফ নামাই বিয়ের পর নানান সমস্যার ক্ষেত্রে আপনাদের রক্ষা কবজ হবে।
এবার চলুন জেনে নি কিভাবে আপনি কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করতে পারবেনঃ
প্রথমেই আপনাকে দেখতে হবে আপনার কিংবা যাকে বিয়ে করবেন অর্থাৎ বর/কনে দুই জনের বয়স কি বিয়ের জন্য আইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোটা পার হয়েছে! বাংলাদেশের আইনে ছেলে মেয়ে উভয়ের বিয়ের জন্য নির্দিষ্ট বয়স নির্ধারিত আছে। বিয়ের বয়স অবশ্যই মেয়ের বেলায় আঠারো ও ছেলের ক্ষেত্রে একুশ বৎসর হতে হবে।
এবার সাথে যা যা থাকা লাগবে তা হচ্ছে, আপনার বয়স যে আইনে নির্ধারিত বয়সের বেশি বা সমান হয়েছে তার প্রমাণ কি! হ্যা প্রমাণ হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র যদি থাকে তা কাজীর কাছে নিয়ে যেতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র যদি না থাকে তবে এসএসসি পাশের সনদ কিংবা জন্মনিবন্ধন পত্র সাথে নিয়ে গেলেই হবে। আর ছেলে/মেয়ে দুইজনের দুই কপি করে পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগবে।
বিয়ে তো করবেন! সাক্ষী ছাড়া কি বিয়ে হবে? নাহ সাক্ষী লাগবে অবশ্যই। বিয়ের জন্য প্রাপ্ত বয়স্ক ২ জন পুরুষ অথবা ১ জন পুরুষ ও ২ জন মহিলা সাক্ষী থাকতে হবে।

Saturday, June 27, 2015

যে কারণে জাহান্নামের অধিকাংশই স্ত্রীলোক


জাহান্নামের অধিকাংশই স্ত্রীলোক এর ব্যাখ্যা পবিত্র মিশকাত শরীফে বর্ণিত আছে। সেখানে রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আমি জান্নাতের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে দেখলাম, তাদের অধিকাংশই দরিদ্র লোক এবং জাহান্নামের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে দেখলাম, তাদের অধিকাংশই স্ত্রীলোক’।
হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ‘একদা রাসূল করীম (সা.) ঈদ কিংবা কোরবানির সালাত আদায়ের জন্য ঈদগাহ পানে যাচ্ছিলেন।
পথিমধ্যে মহিলাদের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় তাদের সম্বোধন করে তিনি বললেন, ‘হে নারী সমাজ! তোমরা সাদকা করতে থাক। কেননা, আমি জাহান্নামে নারীদের আধিক্য দেখেছি’।
মহিলারা আরজ করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল (সা.), এর কারণ কি?’
তিনি বললেন, ‘তোমরা প্রচুর পরিমাণে অভিশাপ দিয়ে থাক এবং স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করে থাক’। (বুখারী, মুসলিম)

ভারতের ভোটার তালিকায় ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’ ! মিডিয়ায় জুড়ে তোলপাড়!


বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নাকি আজ ভারতের ব্যাঙ্গালুরু পৌর নির্বাচনে ভোট দিতে যাচ্ছেন! অবিশ্বাস্য হলেও সেখানকার একটি ভোটার পরিচয়পত্র সেই কথাই বলছে।

বিশ্বাস করুন না বা নাই করুন! ভারতের ভোটার তালিকায় পাওয়া গেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিসহ নাম । কর্ণাটকে ‘শেখ হাসিনার’  নামে ইস্যু হওয়া ওই ভোটার পরিচয়পত্রে, স্বামীর নামের জায়গায় লিখা হয়েছে মরহুম ওয়াজেদ মিয়া। কার্ডে বলা হয়, তিনি বেঙ্গালুরুর তানিসান্দ্রা এলাকার বাসিন্দা। এমনকি তিনি বেংগালরের আসন্ন আঞ্চলিক নির্বাচনে ‘ভোটও দিবেন’ , এমনটিই জানাচ্ছে ভারতের প্রভাবশালী মিডিয়া ইন্ডিয়া টুডে ।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের অনলাইনে প্রকাশিত ওই পরিচয়পত্রের ছবিতেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি লক্ষ্য করা গেছে। তবে তার জন্মসাল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ১৯৯২।

বেঙ্গালুরুর আসন্ন পৌর নির্বাচনকে সামনে রেখে ছাপানো ভোটার পরিচয়পত্রের মধ্যে  বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম ও ছবি ব্যবহার করে তৈরী পরিচয়পত্র ব্যাবহারে অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন আবার অনেকেই করেছেন কড়া সমালোচনা ।
পত্রিকাটি লিখেছে, ভারতের কর্নাটকে হাসিনা নামের একজন ভোটার পাওয়া গেছে যার স্বামী ওয়াজেদ মিয়া । আইডি কার্ডে ছবিটি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারই বলে দাবী তাদের  ।
তবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আইডি কার্ডের  হাসিনার একমাত্র পার্থক্য হচ্ছে তার জন্ম ১৯৯২ । বিষয়টি বেশ হাস্যরসেরও সৃষ্টি করে। খোদ ইন্ডিয়া টুডের নিউজ প্রেজেন্টার এই সংবাদ পরিবেশনের সময় বেশ হাসি মুখে বিস্মিত হয়েই জানাচ্ছিলেন সংবাদটি ।
বিষয়টি কিভাবে এমন হলো ? এনিয়ে ইন্ডিয়া টুডের পক্ষ থেকে সরাসরি  প্রশ্ন করা হয় কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত মন্ত্রী কে জে জর্জ কে। তিনি সাফাই দিয়ে বলেন, ‘ এমন ভুয়া ভোটার কার্ড অনেক দেয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে । স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে জে জর্জ এ ঘটনাকে ভুল হিসেবে স্বীকার করে তা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান গনমাধ্যমকে । তিনি আরও জানান, ভার্জিনিয়া লো ইয়াও নামে সাজাপ্রাপ্ত এক আসামির নামেও কার্ড হয়েছে, যাকে ধরিয়ে দিতে ৫০ হাজার ডলার পুরষ্কারের ঘোষণা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, জুলাই মাসে বেঙ্গালুরুর পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার ঠিক একদিন আগে শেখ হাসিনার নামে কার্ড ইস্যু হওয়ার বিষয়টি সামনে এলো।

পত্রিকাটির মুল রিপোর্ট এখানে দেয়া হলো
Believe it or not but it looks like Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina might vote in the upcoming civic polls in Bengaluru.
If a voter ID card found in Karnataka is to be believed, Hasina is a resident of Bengaluru’s Thanisandra area. The card clearly shows her picture and names her late husband, Wazed Miah. The only mistake been made is her date of birth. The card says she was born in 1992.
Accepting the Election Commission’s faux pas, Karnataka Home Minister KJ George said, “I don’t think this is an authentic ID card. I will order a probe into the matter.” The matter has come to light just a day before the election dates were expected to be announced. The civic polls are due in the month of July.
This is one of the many fake ID cards issued by the Election Commission. Another person to get such a card is Virginia Lo Yao, who is a fugitive and carried a reward of $50,000.

বিশ্বের ৭৩ টি ভাষায় “আমি তোমাকে ভালোবাসি”


১.বাংলা= আমি তোমাকে ভালবাসি।
২.ইংরেজি = আই লাভ ইউ।
৩.ইতালিয়ান = তি আমো।
৪.রাশিয়ান = ইয়া তেবয়া লিউব্লিউ।
৫.কোরিয়ান = তাঙশিনুল সারাঙ হা ইয়ো।
৬.কানাডা = নান্নু নিনান্নু প্রীতিসুথিন।
৭.জার্মান = ইস লিবে দিস।
৮.রাখাইন =অ্যাঁই সাঁইতে।
৯.ক্যাম্বোডিয়ান=বোন স্রো লানহ্উন।
১০.ফার্সি = দুস্তাত দারাম।
১১.তিউনিশিয়া = হাহে বাক।
১২.ফিলিপিনো = ইনবিগ কিটা।
১৩.লাতিন = তে আমো।
১৪.আইরিশ = তাইম ইনগ্রা লিত।
১৫.ফ্রেঞ্চ = ইয়ে তাইমে।
১৬.ডাচ = ইক হু ভ্যান ইউ।
১৭.অসমিয়া = মুই তোমাকে ভাল্ পাও।
১৮.জুলু = মেনা তান্দা উইনা।
১৯.তুর্কি = সেনি সেভিউর ম।
২০.মহেলি = মহে পেন্দা।
২১.তামিল = নান উন্নাই কাদালিকিরেন।
২২.সহেলি = নাকু পেন্দা।
২৩.ইরানি = মাহ্ন দুস্তাহ্ত দোহ্রাহম।
২৪.হিব্রু = আনি ওহেব ওটচে (মেয়েকে ছেলেকে), আওটচা (ছেলেকে মেয়ে)।
২৫.গুজরাটি = হুঁ তানে পেয়ার কার ছু।
২৬.চেক = মিলুই তে।
২৭.পোলিশ = কোচাম গিয়ে।
২৮.পর্তুগীজ = ইউ আমু তে।
২৯.বসনিয়ান = ভলিম তে।
৩০.তিউনেশিয়ান = হা এহ বাদ।
৩১.হাওয়াই = আলোহা ওয়াউ লা ওই।
৩২.আলবেনিয়া = তে দুয়া।
৩৩.লিথুনিয়ান = তাভ মায়লিউ।
৩৪.চাইনিজ = ওউ আই নি।
৩৫.তাইওয়ান = গাউয়া আই লি।
৩৬.পার্শিয়ান = তোরা ডোস্ট ডারাম।
৩৭.মালয়শিয়ান =সায়া চিনতা কামু।
৩৮.মায়ানমার = মিন কো চিত তাই।
৩৯.ভিয়েতনামিস = আনাহ ইউই এম (ছেলে মেয়েকে), এম ইউই আনাহ (মেয়ে ছেলেকে)।
৪০.থাইল্যান্ড = চান রাক খুন (ছেলে মেয়েকে), ফেম রাক খুন (মেয়ে ছেলেকে)।
৪১.গ্রিক = সাইয়াগাপো।
৪২.চেক = মিলুই তে।
৪৩.বর্মিজ = চিত পা দে।
৪৪.পোলিশ = কোচাম গিয়ে।
৪৫.মালয়ি = আকু চিন্তা কামু।
৪৬.ব্রাজিল = চিতপাদে।
৪৭.হিন্দি = ম্যায় তুমছে পেয়ার করতাহুঁ।
৪৮.জাপানী = কিমিও আইশিতের।
৪৯.পাকিস্তান = মুঝে তুমছে মহব্বত হায়।
৫০.ফার্সি = ইয়ে তাইমে।
৫১.সিংহলিজ = মামা ও বাটা আছরেই।
৫২.পাঞ্জাবী = মেয় তাতনু পেয়ার কারতা।
৫৩.আফ্রিকান = এক ইজ লফি ভির ইউ (ছেলে মেয়েকে), এক হাত যাও লিফ (মেয়ে ছেলেকে)।
৫৪.তামিল = নান উন্নাহ কাদা লিকিরেণ।
৫৫.রোমানিয়া = তে ইউবেস্ক।
৫৬.স্লোভাক = লু বিমতা।
৫৭.নরওয়ে = ইয়েগ এলস্কার দাই।
৫৮.স্প্যানিশ = তে কুইয়েবু।
৫৯.ফিলিপাইন = ইনি বিগকিটা।
৬০.বুলগেরিয়া = অবি চামতে।
৬১.আলবেনিয়া = তে দাসরোজ।
৬২.গ্রীক = সাইয়াগাফু।
৬৩.এস্তোনিয়ান = মিনা আর মাস্তান সিন্দ।
৬৪.ইরান = সাহান দুস্তাহত দোহরাম।
৬৫.লেবানিজ = বহিবাক।
৬৬.ক্যান্টনিজ = মোই ওইয়া নেয়া।
৬৭.ফিনিশ = মিন্যা রাকাস্তান সিনোয়া।
৬৮.গ্রিনল্যান্ড= এগো ফিলো সু।
৬৯.আরবী = আনা বেহিবাক (ছেলে মেয়েকে), আনা বেহিবেক (মেয়ে ছেলেকে)।
৭০.ইরিত্রয়ান = আনা ফাতওকি।
৭১.ইথিওপিয়ান = ইনি ওয়াডিসাল্লেহ।
৭২.তেলেগু = নেনু নিন্নু প্রেমিসতুন্নানু।
৭৩.সুরিনাম = মি লোবি যোই।
ভালোবাসার নাম অন্য কোনো ভাষায় শিখে রাখলে ক্ষতি কি?

Friday, June 26, 2015

নতুন ছবিতে পোশাকবিহীন জোলি


গত বছর অ্যাঞ্জেলিনা জোলি পরিচালিত প্রথম ছবি ‘আনব্রোকেন‘ মুক্তি পায়। ছবিটি বক্স অফিসে যেমন ঝড় তোলে তেমনি সমালোচক মহলেও প্রশংসিত হয়।
একজন অলিম্পিক খেলোয়ারের বিভিন্ন দুর্যোগ ও বিপদে বেঁচে থাকার লড়াইকে কেন্দ্র করার মতো ভিন্নধর্মি বিষয়বস্তু নিয়ে ছবি তৈরি করে জোলি ব্যাপক সফলতা অর্জন করেন নির্মাতা হিসেবে। এবার তার পরিচালনার দ্বিতীয় ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে। ছবির নাম ‘বাই দা সি’। একাধারে এই ছবিটির গল্প রচনা, পরিচালনা ও অভিনয় করেছেন জোলি। এই ছবির শেষের অংশের কাজ চলছে এখন। ছবিটি নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই লিখেছেন এবং সেই অনুযায়ি নির্মাণ করছেন এই তারকা। এখানে জোলির বিপরীতে রয়েছেন স্বামী জনপ্রিয় অভিনেতা ব্র্যাড পিট। মূলত সম্পর্কের ছন্দপতন নিয়ে নির্মাণ হচ্ছে এ ছবি। নতুন খবর হলো সম্পতি এ ছবির একটি দৃশ্য করতে গিয়ে পোশাকবিহীন ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন জোলি। এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর এমন নগ্ন দৃশ্যে কাজ করলেন এ অভিনেত্রী। ছবির একটি স্নানের দৃশ্য করতে গিয়ে পুরোপুরি পোশাকবিহীন নগ্ন জোালিকে আবিস্কার করা যাবে। আর স্নানরত অবস্থাতেই ব্র্যাড পিট রোমান্স করবেন জোলির সঙ্গে। এরই মধ্যে জোলির এমন নগ্ন হবার বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা তৈরি হয়েছে। তার প্রথম ছবি ‘আনব্রোকেন’ এ নারীর অংশগ্রহণ ছিলো খুবই কম। কিন্তু এবারের ছবির মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন জোলি নিজেই। এবারও তার এই ছবি বক্স অফিস কাঁপাবে বলেই মানছেন হলিউড বোদ্ধারা। তবে জোলি ব্যবসায়িক দিকটিকে তেমন মাথায় রাখছেন না। বিষয়বস্তুকে প্রাধান্য দিয়েই ছবির কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন। এ বিষয়ে অ্যাঞ্জেলিনা জোলি বলেন, এটি একটি পারিবারিক ড্রামানির্ভর চলচ্চিত্র। যেখানে সম্পর্কের উত্থান-পতনটাকে উপজীব্য করা হয়েছে। তবে এটা কল্পকাহিনী নয়। বাস্তবতার নীরিখেই ছবিটি নির্মাণ করছি। আশা করছি ভাল লাগবে সবার।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন >>>

যৌন জীবনকে রোমাঞ্চকর করতে এই খবারা গুলো আপনাকে সাহায্য করবে!


যৌনতা, স্বাভাবিক সুস্থতার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয়। জীবনে এটির পরিমাণ পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকলে বিশেষ কোনো রোগ আপনাকে হামলা করতে পারবে না।
তবে যৌনজীবনকে যদি আরো রোমাঞ্চকর করতে চান, বেশ কিছু খাবার আপনাকে সাহায্য করতেই পারে। আপনাদের জন্য তেমনই কিছু খাবারের তথ্য।

(১) অ্যাভোকাডো খাওয়া যৌনতার জন্য বেশ উপযোগী। এ ছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে অসম্পৃক্ত ফ্যাট বর্তমান এবং সম্পৃক্ত ফ্যাটের পরিমাণ একেবারেই কম। তাই এটি হৃৎপিণ্ড ও ধমনীর স্বাস্থের পক্ষে ভাল৷ হৃৎস্পন্দন সঠিক হলে সারা দেহে রক্তের সংবহন পর্যাপ্ত পরিমাণে হয়৷ তাই দুর্বল হৃদয়ের জন্যেও এটি বেশ কার্যকরী।

(২) আমন্ড বাদাম কিন্তু যৌনচাহিদা বাড়াতে সক্ষম। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি স্পার্ম কাউন্ট বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও এতে জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, এবং ভিটামিন ই রয়েছে। জিঙ্ক কামশক্তি ও যৌন চাহিদা বাড়াতেও সাহায্য করে। এ ছাড়াও এতে বেশ কিছু খনিজ পদার্থ রয়েছে যা যৌন স্বাস্থ্য ও প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সক্ষম।

(৩) স্ট্রবেরি ফলিক অ্যাসিডের এক অন্যতম উৎস। এই জাতীয় উপাদান মহিলাদের প্রজননে সাহায্য করে এবং ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে স্ট্রবেরী পুরুষদের স্পার্ম কাউন্য বাড়াতেও সক্ষম।

(৪) সামুদ্রিক মাছও কিন্তু কামশক্তি বাড়াতে সহায়ক। এটিও জিঙ্কের একটি উৎস যা লিবিডো বাড়াতে সক্ষম। এ ছাড়াও তৈলাক্ত মাছ হৃদয়ের জন্য অত্যন্ত উপযোগি।

(৫) লেটুস পাতাও এ বিষয়ে বেশ উপযোগী। গবেষণায় দেখা গেছে এতে বেশ কিছু উপাদেয় খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বর্তমান। যে পারিপার্শ্বিক চাপের ফলে কামশক্তি বিঘ্নিত করে লেটুস পাতা তাদের পরিশুদ্ধ করে।

(৬) প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে ডুমুর অত্যন্ত উপযোগী। এতে প্রচুর পরিমাণে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় ফাইবার বর্তমান ফলে এটি শরীরে কাম উত্তেজনা বাড়াতে সক্ষম। এ ছাড়াও এটি হৃদয়কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

(৭) লেবু জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি এবং ফলিক অ্যাসিড রয়েছে যা পুরুষের প্রজনন ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে সক্ষম।

যৌন মিলনের সময়ে যদি কনডম ফেটে যায় তাহলে কী করবেন জেনে নিন।


শতকরা ২ থেকে ৬ ভাগ কনডম শাররীক মিলনের সময় ফেটে কিংবা খুলে পড়তে পারে। লেটিক্স কনডমের চেয়ে পলিইউরিথেনই কনডম বেশি মাত্রায় ফাটার সম্ভাবনা থাকে।
যদি কনডম ফেটে যায় তাহলে কি করবেন-

শাররীক মিলনে বীর্যস্থলনের পূর্বে যদি কনডম ফেটে যায় তাহলে সাথে সাথে মিলন বন্ধ করুন লিঙ্গ বের করে আনুন এবং নতুন কনডম প্রতিস্থাপন করুন।

যদি বীর্য পড়ে যায় এবং তা যোনীমুখে দৃশ্যমান থাকে তাহলে সাবান এবং গরম পানির সাহয্যে জলদি ধুয়ে ফেলুন। তবে যৌনাঙ্গের গভীরে বীর্য পড়লে সেক্ষেত্রে এ পদ্ধতিতে তেমন একটা লাভ হয়না। কারণ ধুয়ে শুক্রানু দুর করা যায় না।

এইডসসহ যেকোন প্রকার সেক্সুয়াল ট্রান্সমিটেড ডিজিজের (এস টি ডি) উপস্থিতি পরীক্ষা করান। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এস টি ডি এর প্রাথমিক লক্ষণ হিসাবে ফুসকুড়ি, ফোলা গ্রন্থি, জ্বর, ফ্লু, ব্যাথা এবং লিঙ্গ কিংবা যোনী থেকে আঠালো তরল নির্গত হওয়া দেখা যেতে পারে।

যার সাথে মিলনকালে কনডম ফেটেছে তিনি যদি এইইচ আই ভি পজেটিভ থাকেন তাহলে ৬ সপ্তাহ, ৩ মাস এবং ৬ মাস পর পুনরায় পরীক্ষা করে দেখুন আপনার মাঝে সংক্রমন হয়েছে কিনা।

কনডম ফেটে যাওয়ার পর আর ধাক্কা দিবেন না। ফাটা কনডমসহ ধাক্কা দিলে সংক্রামক জীবাণু জরায়ুর গভীরতায় চলে যেতে পারে। একই কারণে যোনীর ঝিল্লি/পর্দায় জ্বালাপোড়া করতে পারে যা রোগ সংক্রমণ ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন >>>

Thursday, June 25, 2015

ইসলামের দৃষ্টিতে রমজান মাসে দিনের বেলা সহবাস করা যাবে নাকি যাবে না?

রমজান মাসে দিনের বেলায় যে ব্যক্তি যৌনমিলন করে তিনি মুকীম (নিজ অঞ্চলে অবস্থানকারী) রোযাদার হলে তার উপর বড়-কাফ্‌ফারা (আল কাফ্‌ফারাতুল মুগাল্লাযাহ) ওয়াজিব হয়।
প্রশ্ন : এক লোক রমজান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রীর সাথে সহবাস করেছে, কিন্তু বীর্যপাত হয়নি। এর হুকুম কী? আর সে স্ত্রীরই বা করণীয় কী? উল্লেখ্য স্ত্রী এ ব্যাপারে অজ্ঞ ছিলেন!
উত্তর : সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। রমজান মাসে দিনের বেলায় যে ব্যক্তি যৌনমিলন করে তিনি মুকীম (নিজ অঞ্চলে অবস্থানকারী) রোযাদার হলে তার উপর বড়-কাফ্‌ফারা (আল কাফ্‌ফারাতুল মুগাল্লাযাহ) ওয়াজিব হয়। আর তা হল একজন দাস মুক্ত করা। যদি তা না পায় তাহলে একাধারে দুইমাস সিয়াম পালন করা। আর যদি তাও না পারে তবে ৬০ জন মিসকীনকে খাওয়ানো। যদি নারী সন্তুষ্টচিত্তে যৌনমিলনে সাড়া দেয় তাহলে একই বিধান নারীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আর যদি জোরপূর্বক নারীর সাথে সহবাস করা হয় তাহলে তার উপর কোন জরিমানা ওয়াজিব হবে না। আর যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়ে মুসাফির হয় তবে সহবাসের কারণে তাদের কোন গুনাহ হবে না, তাদের উপর কোন কাফ্‌ফারাও ওয়াজিব হবে না এবং দিনের বাকি অংশ পানাহার ও যৌনমিলন থেকে বিরত থাকাও ওয়াজিব হবে না। শুধু তাদের উভয়কে ঐদিনের রোযা কাযা করতে হবে। যেহেতু মুসাফির অবস্থায় রোযা পালন করা তাদের জন্য বাধ্যতামূলক নয়।
একইভাবে যে ব্যক্তি কোনো অনিবার্য প্রয়োজনে রোযা ভেঙ্গে ফেলেছে (যেমন কোন নিরপরাধ মানুষকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর নিমিত্তে) ঐ ব্যক্তি সেই দিন যদি যৌনমিলন করে, যেইদিন অনিবার্য প্রয়োজনে রোযা ভেঙ্গে ফেলেছে তবে তার উপর কোন কিছু ওয়াজিব হবে না। কারণ এক্ষেত্রে সে ব্যক্তি কোন ওয়াজিব রোযা ভঙ্গ করেনি। নিজ অঞ্চলে অবস্থানকারী (মুকীম) রোযাদার যদি যৌনমিলন করে রোযা ভেঙ্গে ফেলে যার উপর রোযা রাখা বাধ্যতামূলক তার উপর পাঁচটি জিনিস বর্তাবে- ১। সে গুনাহগার হবে। ২। তার সেই দিনের রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। ৩। সেই দিনের বাকি অংশ পানাহার ও যৌনমিলন থেকে বিরত থাকতে হবে। ৪। সেই দিনের রোযার কাযা করা ওয়াজিব হবে। ৫। (বড়) কাফ্‌ফারা আদায় করা ওয়াজিব হবে।
কাফ্‌ফারা আদায় করার দলীল হল সেই হাদিসটি, যা আবু হুরাইরাহ (আল্লাহ তাঁর উপর সন্তুষ্ট হউন) থেকে বর্ণিত হয়েছে- এক ব্যক্তি রমজানের দিনের বেলায় তাঁর স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন করেছিলেন। এই ব্যক্তি একাধারে দুইমাস রোযা পালন করা অথবা ষাটজন মিসকীনকে খাদ্য খাওয়াতে অক্ষম ছিলেন। তাই এই ব্যক্তি কাফ্‌ফারা পরিশোধের বাধ্যবাধকতা হতে রেহাই পান। কারণ আল্লাহ তাআলা কাউকে তার সাধ্যের অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দেন না [সূরা বাক্বারাহ, ২:১৮৬] অপারগের ওপর কোন ওয়াজিব আরোপ করা যায় না। যৌনমিলন যেহেতু সংঘটিত হয়েছে সুতরাং উপরোল্লেখিত মাসয়ালাতে বীর্যপাত হওয়া বা না-হওয়ার কারণে হুকুমের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। কিন্তু ব্যাপারটি যদি এমন হয় যৌনমিলন ছাড়া বীর্যপাত হয়েছে সেক্ষেত্রে তাকে কাফ্‌ফারা আদায় করতে হবে না। বরং সে গুনাহগার হবে, দিনের বাকি অংশ তাকে যৌনমিলন ও পানাহার থেকে বিরত থাকতে হবে এবং রোযাটির কাযা করতে হবে।
[আল্‌ফাতাওয়া আল্‌জামি‘আহ লিল মারআতিল মুসলিমাহ (মুসলিম নারীর জীবন ঘনিষ্ট ফতোয়াসমগ্র), খণ্ড-১, পৃঃ- ৩৪৮।] গ্রন্থনা ও সম্পাদনা : মাওলানা মিরাজ রহমান

ইসলামে বাসর রাত


 ১- বাসরঘরে স্ত্রীর মাথার অগ্রভাগে ডান হাত রাখা এবং দু’আ পড়া :
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

‘তোমাদের কেউ যখন কোনো নারী, ভৃত্য বা বাহন থেকে উপকৃত হয় (বিয়ে বা খরিদ করে) তবে সে যেন তার মাথার অগ্রভাগ ধরে, বিসমিল্লাহ পড়ে এবং বলে :
(‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এর ও এর স্বভাবের কল্যাণ প্রার্থনা করছি এবং এর ও এর স্বভাবের অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।)’

 ২- স্বামী-স্ত্রী উভয়ে একসঙ্গে দুই রাকা‌‘‌ত সালাত আদায় করা:
আবদুল্লাহ ইবন মাসঊদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, স্ত্রী যখন স্বামীর কাছে যাবে, স্বামী তখন দাঁড়িয়ে যাবে। আর স্ত্রীও দাঁড়িয়ে যাবে তার পেছনে। অতপর তারা একসঙ্গে দুইরাকা‌‘‌ত সালাত আদায় করবে এবং বলবে :
‘হে আল্লাহ, আপনি আমার জন্য আমার পরিবারে বরকত দিন আর আমার ভেতরেও বরকত দিন পরিবারের জন্য। আয় আল্লাহ, আপনি তাদের থেকে আমাকে রিযক দিন আর আমার থেকে তাদেরও রিযক দিন। হে আল্লাহ, আপনি আমাদের যতদিন একত্রে রাখেন কল্যাণেই একত্র রাখুনআর আমাদের মাঝে যখন বিচ্ছেদ ঘটিয়ে দেবেন তখন কল্যাণের পথেই বিচ্ছেদ ঘটাবেন।’
 ৩- স্ত্রীর সঙ্গে সহবাসের দু‘আ পড়া।

স্ত্রী সহবাসকালে নিচের দু’আ পড়া সুন্নত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘তোমাদের কেউ যদি স্ত্রী সঙ্গমকালে বলে :
(আল্লাহর নামে শুরু করছি, হে আল্লাহ, আমাদেরকে শয়তানের কাছ থেকে দূরে রাখুন আর আমাদের যা দান করেন তা থেকে দূরে রাখুন শয়তানকে।) তবে সে মিলনে কোনো সন্তান দান করা হলে শয়তান কখনো তার ক্ষতি করতে পারবে না।’
 ৪- নিষিদ্ধ সময় ও জায়গা থেকে বিরত থাকা :
আবূ হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘যে ব্যক্তি কোনো ঋতুবতী মহিলার সঙ্গে কিংবা স্ত্রীর পেছন পথে সঙ্গম করে অথবা গণকের কাছে যায় এবং তার কথায় বিশ্বাস স্থাপন করে, সে যেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি যা অবতীর্ণহয়েছে তা অস্বীকার করলো।’
 ৫- ঘুমানোর আগে অযূ বা গোসল করা :

স্ত্রী সহবাসের পর সুন্নত হলো অযূ বা গোসল করে তবেই ঘুমানো। অবশ্য গোসল করাই উত্তম। আম্মার বিন ইয়াসার রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘তিন ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা আসে না : কাফের ব্যক্তির লাশ, জাফরান ব্যবহারকারী এবং অপবিত্র শরীর বিশিষ্ট ব্যক্তি, যতক্ষণ না সে অযূ করে।’
 ৬- ঋতুবতীর স্ত্রীর সঙ্গে যা কিছুর অনুমতি রয়েছে :
হ্যা, স্বামীর জন্য ঋতুবতী স্ত্রীর সঙ্গে যোনি ব্যবহার ছাড়া অন্য সব আচরণের অনুমতি রয়েছে। স্ত্রী পবিত্র হবার পর গোসল করলে তার সঙ্গে সবকিছুই বৈধ। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘… সবই করতে পারবে কেবল সঙ্গম ছাড়া।’
 ৭- বিয়ের নিয়ত শুদ্ধ করা :
নারী-পুরুষের উভয়ের উচিত বিয়ের মাধ্যমে নিজকে হারামে লিপ্ত হওয়া থেকে বাঁচানোর নিয়ত করা। তাহলে উভয়ে এর দ্বারা ছাদাকার ছাওয়াব লাভ করবে।কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘তোমাদের সবার স্ত্রীর যোনিতেও রয়েছে ছাদাকা। সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলুল্লাহ, আমাদের কেউ কি তার জৈবিক চাহিদা মেটাবে আর তার জন্য সে কি নেকী লাভ করবে? তিনি বললেন, ‘তোমরা কি মনে করো যদি সে ওই চাহিদা হারাম উপায়ে মেটাতো তাহলে তার জন্য কোনো গুনাহ হত না? (অবশ্যই হতো) অতএব তেমনি সে যখন তা হালাল উপায়ে মেটায়, তার জন্য নেকী লেখা হয়।’
 ৮- স্ত্রী সান্নিধ্যের গোপন তথ্য প্রকাশ না করা :

বিবাহিত ব্যক্তির আরেকটি কর্তব্য হলো স্ত্রী সংসর্গের গোপন তথ্য কারো কাছে প্রকাশ না করা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে ওই ব্যক্তি সবচে নিকৃষ্ট বলে গণ্য হবে যে তার স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হয় এবং স্ত্রী তার ঘনিষ্ঠ হয় অতপর সে এর গোপন বিষয় প্রচার করে।’

রমজানে দিনের বেলা কারো যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে কি রোজা ভেঙ্গে যাবে?


প্রশ্ন : রমজানে দিনের বেলা কারো যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে কি রোজা ভেঙে যাবে?
উত্তর : না। স্বপ্নদোষের কারণে রোজা ভাঙে না। হাদিসে আছে, আবু সাঈদ খুদরী (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) বলেছেন, তিনটি জিনিস রোজা ভঙ্গের কারণ নয়- বমি, শিঙ্গা লাগানো ও স্বপ্নদোষ।

[সুনানে কুবরা, বাইহাকী ৪/২৬৪; আদ্দুররুল মুখতার ২/৩৯৬]
গ্রন্থনা ও সম্পাদনা : মাওলানা মিরাজ রহমান

Tuesday, June 23, 2015

প্রেম করলে দেহ দিতে হয় কেন?


জনৈক পাঠক বললেন ,”চরিত্রহীন হলে দেহ দিতে হয় , দেহ পেতে হয় কিন্তু ভালো মানুষের প্রেম ভালবাসায় দেহ নেয়াদেয়া করতে হয়না।” কি যে বলব
বাংলার নবাব নামের এক ফেসবুক পাঠক বলেন, একটি ছেলে ও একটি মেয়ে যখন গোপনে মিলিত হয় এমন কি মোবাইলে একান্তে আলাপের সময় তখন শয়তান তৃতীয় পক্ষহিসেবে তাদের কু মন্ত্রনা দেয় আর সুজোগ পেলে তারা মিলিত হবেই অতএব দূরে থাকাই ভাল।
ফয়সাল এম পল্লব বলেন, প্রেম করলেই দেহ দিতে হয় এটা একধরনের মিথ্যা কথা। আবার দেহ লেনদেন হয়না এটাও মিথ্যা কথা। তবে ছেলে-মেয়ে উভয়ই আন্তরিক ও বিশ্বাসী হলে দেহ দান খারাপ কিছু নয়। এ বিষয়ে বলা চলে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরাই উৎসাহী বেশি। অথবা মেয়েদের ছলা-কলায় ছেলেরাই উৎসাহী হয়ে ওঠে বেশি।
মুন্নাফ আলী বলেছেন, চরিত্রহীন হলে দেহ দিতে হয় , দেহ পেতে হয় কিন্তু ভালো মানুষের প্রেম ভালবাসায় দেহ নেয়াদেয়া করতে হয়না। ভালো প্রেমিক প্রেমিকারা বিয়ে সন্তান বাবা মা সমাজ এসব নিয়ে ভাবে দেহ নিয়ে নয়।
উত্তরদাতা বললেন, না, আপনার করা প্রশ্নটি পুরোপুরি সত্য না। প্রেম করলেই যে দেহ দিতে হয় অর্থাৎ শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে হয় তা না। ইসলাম ধর্মে বিয়ের আগে প্রেম করাই নিষিদ্ধ।
শারীরিক মিলন মূলত এক ধরনের জৈবিক চাহিদা যা সবার মাঝেই সুপ্ত অবস্থায় থাকে। তাই বলে প্রেম করলেই সবাই বিয়ের আগেই এই শারীরিক চাহিদায় লিপ্ত হয় তা নয়। অনেকে হয়, অনেকে বৈধতার কথা চিন্তা করে হন না। আর প্রেম আসলে একটা পবিত্র জিনিস। একে এভাবে অপবিত্র করা উচিত না।

কিভাবে বুঝবেন নারীর সতীত্ব ঠিক আছে কিনা?

আপনার সঙ্গীনি কুমরী কিনা তা জানার আগ্রহ কি আপনার হয়? এক কথায় বলবেন হ্যা অবশ্যই হয়। এ বিষয়টা নিয়ে এমন অনেক পুরুষ আছে যারা দুশ্চিন্তায় ভোগে। এখন বলুন এটা আপনার খারাপ দৃষ্টিভঙ্গি নাকি ভাল? এমন দৃষ্টিভঙ্গি আপনার থেকে থাকলে নীচের বিষয়গুলো বুঝে আপনিই সিদ্ধান্ত নিবেন আপনার নিজের কোন ভুল ছিল কিনা বোঝায়। এমন অনেকে আছেন যার তার অর্ধাঙ্গীর সতীত্ব ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখতে চান। এক্ষেত্রে তাদের ধারনা সতিচ্ছেদ ঠিক থাকলে সঙ্গিনী সতী। কিন্তু এই ধারনা একেবারেই ভুল। সতীচ্ছেদ ছিড়ে গেলে সেটা যে কোন পুরুষের সঙ্গে শারিরীক সম্পর্কের কারনেই হয়েছে এই ধারনা একেবারেই অমূলক। অনেকে ধারনা করেন প্রথম মিলনে সতীচ্ছেদ ছিঁড়ে রক্তপাত হয়। এই ধারনাও ঠিক নয়। অনেক মেয়ের সতীচ্ছেদ পূর্বে ছিঁড়ে না থাকলেও প্রথম মিলনে ছিঁড়তে পারে কিন্তু রক্তপাত হয় না। তবে প্রশ্ন হলো নারীর সতীচ্ছেদ কি আসলেই তার সতীত্ব বহন করে? না কারণ কুমরীর সতীচ্ছেদ বিভিন্ন কারণে ছিঁড়ে যেতে পারে। তবে একজন চিকিৎসকই সঠিকভাবে বলতে পারেন যে, কোন মেয়ের সতীচ্ছেদ ছিড়ে গেছে কিনা। তবে এমন কিছু কিছু লক্ষণ আছে যা দ্বারা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে, আসলেই আপনার সতীচ্ছেদ ছিঁড়ে গেছে কিনা। যেমন: ১. আপনার সতিচ্ছেদ পরীক্ষা করার জন্য একটি আয়না নিন। এবার দু পা ফাঁক করে আঙ্গুলের সাহায্যে ভঙ্গাকুর দুই দিকে সরিয়ে ধরুন। যদি ছোট রিং আকারের একটি পর্দা দেখতে পান, তব বুঝবেন আপনার সতীচ্ছেদ ঠিক আছে। ২. সতীচ্ছেদ ছিঁড়ে গেলে ব্যাথা হয়, রক্তপাত হয়।যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন যে, কবে আপনার সতীচ্ছেদ ফেটেছিল। ৩. মেয়েদের সতীচ্ছেদ যে শুধু হম্তমৈথুন ও ( sex ) সহবাসের ফলে নষ্ট হয় তা নয়। চাপের কোন কাজ করলে,সাঁতার, খেলাধূলা ইত্যাদি কারণেও ছিন্ন হতে পারে সতীচ্ছেদ। সতীচ্ছদ সম্পর্কিত বাস্তব বিষয়গুলি হলো – ১. প্রত্যেক ১০০০ মেয়ে বাচ্চার মধ্যে কমপক্ষে ১ জন ভুমিষ্ট হয় সতিচ্ছেদ ছাড়াই। ২. ১০০ জনের ভিতর ৪০ জন নারী প্রথম বার মিলনে রক্তপাত হয় না। ৩. সাঁতার, খেলাধূলা বা অন্য কোন কারণে সতীচ্ছেদ নষ্ট হতে পারে। ৪. সতীচ্ছেদে একটি ছোট ছিদ্র থাকে।যেটি ( periods )মাসিকের সময় period pain ও রক্ত ধারা প্রবাহিত হওয়ার জন্য স্বভাবিক থেকে একটু বড় হয়। ৫. যদি টেমপন’ ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তবে সতীচ্ছেদ ছিঁড়ে যেতে পারে। ৬. সতীচ্ছেদ ছিঁড়লেই যে রক্ত ক্ষরণ হবে এমন বাধ্যবধকতা নেই। রক্তক্ষরণ ছাড়াই সতীচ্ছেদ ছিঁড়ে যেতে পারে। মেয়েদের সতীত্ব ঠিক আছে কিনা এ প্রশ্ন করার আগে নিজের সতীত্ব ঠিক আছে কিনা ভেবেছেন? পুরুষতান্ত্রিক এ সমাজ ব্যবস্থায় নারীর সতীত্ব ঠিক কিনা এ প্রশ্ন করা নারীকে অপমান করার শামিল। পুরুষ বা নারীর সতীত্ব ঠিক কিনা এটা নিজেরা পারষ্পরিক বোঝাপড়া ও বিশ্বাস থেকে ঠিক করে নিন।

এবার এক সিমে ব্যবহার করুন ৯ টি নাম্বার !!

এক সিম কার্ডে ব্যবহার করা যাবে ৯টি মোবাইল নাম্বার- এমন একটি ভার্চুয়াল সিম সল্যুশান সেবা চালু করতে যাচ্ছে মোবাইল প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ।চলতি বছরের শেষদিকে এটি ভারতে চালুর জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও টেলিকম অপারেটরদের সাথে আলোচনাও করেছে প্রতিষ্ঠানটি।শুক্রবার ভারতের সংবাদ মাধ্যম ফার্স্টপোস্টের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ব্ল্যাকবেরির ভারতীয় ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল লালভানি বলেন, আমরা নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার অপেক্ষায় আছি। এ সেবা চালুর জন্য অপারেটরদের সাথে কথাবার্তা চলছে। আশা করছি, এ বছরের শেষদিকে এটি চালু হতে পারে।
তিনি বলেন, একটি মোবাইল ডিভাইস থেকে ব্যক্তিগত ও ব্যাবসায় নাম্বার পৃথকভাবে ব্যবহার করা যাবে। তবে প্রতিটি নাম্বারের ক্ষেত্রে ভয়েস, ডাটা ও মেসেজ ব্যবহারের জন্য আলাদা বিল পরিশোধ করতে হবে। ভোক্তারা একইসঙ্গে অনেকগুলো মোবাইল ও সিম কার্ড বহন ছাড়াই এ সুবিধা ভোগ করতে পারবে।
কোম্পানিটির এই ঊর্ধ্বতন কর্তা আরও বলেন, এশিয়া প্যাসিফিক ছাড়াও ইউরোপের দেশগুলোতে চালুর জন্য আলোচনা চলছে ।

ফেসবুকের নতুন নীতি, ব্লক হয়ে যেতে পারে আপনার আইডি!


বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফেসবুক নিয়ে মাতামাতির শেষ নেই। মাতামাতি হবেনা কেনো, এই ফেসবুকের কল্যানেই তো অনেকদূরে থেকেও সবাই কতো কাছাকাছি।
কিন্তু সমস্যা হল ফেসবুক ব্যবহার করতে করতে হঠাৎ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক হওয়া নিয়ে । হুম এটা বর্তমান সময়ে খুবই ঘটছে। আপনার প্রিয় ফেসবুক অ্যাকাউন্ট চলতে চলতে হটাৎ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু কেন অনেকের মনেই এই প্রশ্ন জাগে। আর আজকে আমি সেই সব কারণ এর মধ্যে ১০টি প্রধান কারণ আপনাদের সামান্য তুলে ধরার চেষ্টা করবো :
১. ফেসবুক স্ট্যাটাসে বা ম্যাসেজে আক্রমাত্মক এমন কিছু লিখবেন না যেটা পড়ে মনে হয় আপনি কাউকে হুমকি দিচ্ছেন এমনটা যদি করেন তাহলে সেই বাক্তি যদি আপনার অ্যাকাউন্টে রিপোর্ট করে তাহলে আপনি কিন্তু ব্লক হতেই পারেন, ভারতীয় ফেসবুক এই অভিযোগটিকে খুবই গুরুত্ব সহ বিচার করে। তাই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট টি থেকে কাউকে হুমকি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২. আমারা যারা নতুন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট করি তারা ফেসবুকে ফ্রেন্ড লিস্ট বন্ধু বাড়ানোর জন্য এক দিনে একাধিক জনকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে দিই যা মোটেও ঠিক নয়। এই ভাবে সীমা অতিক্রম করলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক হওয়া থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না।
৩. একই দিনে যদি ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে একই ম্যাসেজ লিখে একাধিক বার ম্যাসেজ করা হয় তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হয়ে যেটে পারে । এ ক্ষেত্রে আপনি সেই সব ম্যাসেজ করার সময় কিছুটা পরিবর্তন করে করে ম্যাসেজ করুন ।
৪. আপনি যদি আপনার নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই পোস্ট একাধিক বার দেন তাহলে সেটাকে ফেসবুক স্প্যাম ভেবে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে তাই এটা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।
৫. আপনি যদি প্রতিদিন একাধিক ফেসবুক ফ্যান পেজে লাইক করেন তাহলে আপনাকে প্রথমে সতর্কবার্তা দেবে। আপনি যদি তাও একি ভাবে কাজটি চালিয়ে যান তাহলে অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে।
৬. পর্নোগ্রাফি মানে অশ্লীল ফটো কিংবা ফটো পোস্ট বা আপলোড করতে আপনি ভালবাসলেও ফেসবুক কিন্তু এটা একেবারেই পছন্দ করে না তাই এই অশ্লীল ফটো ভিডিও পোস্ট থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।
৭. আপনি যদি আপনার নাম বাদে ফেক নাম মানে কোন কোন বড় সেলিব্রেটির নাম দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট খুলেন এবং সেই অ্যাকাউন্ট এ অভিযোগ হলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হতে পারে।
৮. আপনি আপনার বাড়ির প্রিয় পোষা বিড়াল বা কুকুর টিকে খুব ভালবাসেন তাই তার নাম দিয়ে একটা অ্যাকাউন্ট করে দিলেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিবে ফেসবুক।
৯. আপনি যদি ভাবে আপনার অ্যাকাউন্ট টিকে আপনার প্রতিষ্ঠান এর বিজ্ঞাপন এর জন্য ব্যবহার করবেন তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন এই ভাবে কোন অ্যাকাউন্ট চালালে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হতে বাধ্য।
১০. এছাড়াও প্রচুর পরিমানে বিরক্তি কর ফটো ট্যাগ , ফেক অ্যাকাউন্ট খুলে এবং সেটা ফেসবুক শনাক্ত করতে পারলেই সেই অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দেয়।

২৫ বছরের মধ্যে মেয়েদের বিয়ে না হলে যে সমস্যাগুলো হয়ে থাকে!



আমাদের সমাজে নারীদেরকে বলা হয়ে থাকে কুড়িতেই বুড়ি। আর এই কথাটি বলার কারণ হলো, ২৫ বছর বয়সের পরেই মেয়েদের বিয়ে করিয়ে দেয়ার জন্য নানান দিক থেকে চাপ সৃষ্টি করা হয়।
পরিবার, আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব, পাড়া প্রতিবেশী সবাই সারাক্ষণ বিয়ের ব্যাপারে আলাপ করতে শুরু করে। বিয়েই একটি মেয়ের জীবনের মূল লক্ষ্য এমনই প্রচলতি ধ্যান ধারণার কারণেই নানান রকমের বিরক্তিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় নারীদেরকে। জেনে নিন তেমনই ১৫ টি বিরক্তিকর পরিস্থিতি সম্পর্কে।
প্রতিদিন খাবার টেবিলে বিয়ের প্রসঙ্গ
সকালের নাস্তার সময় বা রাতের খাওয়ার সময় যখনই হোক, বাবা মা বিয়ের প্রসঙ্গ তুলবেনই। খাবার টেবিলে বাবা মায়ের সাথে মুখোমুখি হতেও সংকোচ ও আতঙ্ক তৈরি হয় এমন অবস্থায়। কর্মক্ষেত্রে গেলেই এর ওর বিয়ের গল্প বাসা থেকে বের হয়ে কর্মক্ষেত্রে গিয়েও যেন শান্তি নেই।
অফিসেও আজ এর বিয়ে তো কাল ওর বিয়ে। আর কিছু না হলেও বিয়ের পরিকল্পনা, বিয়ের ঘটনা ইত্যাদি তো সারাক্ষণই শুনতে হয়। ফেসবুকের টাইম লাইনে শুধু বিয়ে,এনগেজমেন্ট ও সদ্যজাত শিশুর ছবি সারাদিন বিয়ের আলাপ শুনে অতিষ্ট হয়ে যে ফেসবুকে কিছুটা সময় কাটাবেন সেই উপায়ও নেই। কারণ ফেসবুকের টাইম লাইন জুড়েও শুধু ব্রাইডাল ফটোগ্রাফি, বন্ধুদের বিয়ের ছবি, বন্ধুর বাচ্চার ছবি দিয়েই ভরা।
ঘন ঘন বিয়ের দাওয়াত পাওয়া
বিয়ের প্রসঙ্গ যখন একটি নিয়মিত ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় তখন বিয়ের দাওয়াত পাওয়াটাও যেন বেড়ে যায়। আর বাবা মাও বিয়ের দাওয়াতে যাওয়ার জন্য জোর করে। কারণ বিয়ের দাওয়াতেও অনেক সময়ে বিয়ের প্রস্তাব পাওয়া যায়। বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য পোশাক খুঁজে না পাওয়া
বিয়ের দাওয়াতে আগে যেমন তেমন ভাবে গেলেই হতো।
আর এখন না সেজে গেলে মায়ের বকুনি খেতে হয়। বিয়ের দাওয়াতে যাওয়ার সময়ে তাই কি পরবেন সেটা ঠিক করাই মুশকিল হয়ে যায়।
যে কোনো পার্টিতে বন্ধুদের সাথে বন্ধুদের সঙ্গীরাও আসা বন্ধুদের পার্টিতে গিয়েও শান্তি নেই। বন্ধুদের পার্টিতে আপনার বন্ধুরা সবাই তাদের বয়ফ্রেন্ড অথবা স্বামীকে নিয়ে আসেন। আর আপনি সেখানে যান একদম একা একাই। তখন নিজেকে অনেক অসহায় ও একা লাগে আপনার।
কাছের দূরের সবাই সারাক্ষণ বয়ফ্রেন্ড বা বিয়ে সম্পর্কে প্রশ্ন করা ক্লাসমেটরা, কলিগরা, বন্ধুরা, কাজিনরা সবাই সারাক্ষণ আপনার বিয়ে কবে, বয়ফ্রেন্ড আছে কিনা এসব নিয়ে প্রশ্ন করেন। যেন পৃথিবীতে বিয়ে বা প্রেম ছাড়া আর কোনো কথা বলার বিষয়বস্তু নেই।আত্মীয় ও বান্ধবীদের মায়েদের সারাক্ষণই আপনাকে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালানো
আপনার আত্মীয়রা ও বান্ধবীডের মায়েরা সারাক্ষণই আপনাকে বিয়ে দিয়ে দেয়ার চেষ্টায় থাকবেন। নানান রকমের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এসে হাজির হবেন আপনার সামনে। আপনার অভিভাবকদেরকে আত্মীয়দের নিয়মিত জিজ্ঞাসাবাদ আপনার অভিভাবকরাও থাকবেন বিপদে। আপনার অভিভাবকরা যেখানেই যাক না কেন সেখানেই তাদেরকে আপনার বিয়ের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।নানান মনগড়া কাহিনী ও গুজবের স্বীকার হওয়া যখন সবাই আপনাকে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেও তেমন কোনো সাড়া পাবেন না, তখন নানান রকমের মন গড়া কাহিনী তৈরি হবে আপনাকে নিয়ে। আপন নিশ্চয়ই প্রেম করছেন কারো সাথে, আপনি মনে হয় লুকিয়ে লুকিয়ে বিয়ে করেছেন ইত্যাদি গুজব ছড়ালেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।বিয়ের বায়োডাটা তৈরি ও সুন্দর ছবি তোলার জন্য অভিভাবকের চাপ সৃষ্টি
আপনার ছবির সৌন্দর্য নিয়ে আপনার অভিভাবক হঠাৎ করেই বেশ উৎসাহী হয়ে যাবেন। আপনাকে বিয়ের বায়োডাটা তৈরি করতে বলা হবে এবং সুন্দর সুন্দর ছবি তুলতে বলা হবে। মানুষের মুখ বন্ধ করার জন্য বিয়ের মিথ্যা পরিকল্পনা বলা একটা সময়ে আপনি অতিষ্ট হয়ে নিয়ের বিয়ের মিথ্যা পরিকল্পনা করবেন এবং সেটা মানুষকে বলে বেড়াবেন। কেউ বিয়ের কথা জিজ্ঞেস করলে ২০** এর আগে বিয়ে করবো না চাকরি পেয়ে বিয়ে করবো নিজের টাকায় বিয়ে করবো’ ইত্যাদি অজুহাত দিবেন আপনি।হরহামেশাই আপনাকে বলা হয় যে বয়স হয়ে গেলে বাচ্চা হবে না
আপনাকে একটা কথা নিয়মিতই শুনতে হবে। কথাটি হলো এখনও বিয়ে করছো না! বয়স হয়ে গেলে তো বাচ্চা হবে না ।
এতো সব কিছুর পরেও আপনি নিজের জীবন নিয়ে সুখী এতো রকমের জটিল পরিস্থিতিতেও আপনি অনুভব করতে পারবেন ভালোই আছেন আপনি। নিজের মতোই চালিয়ে যাচ্ছেন নিজের জীবনটাকে। অন্যের ইচ্ছায় চলতে হচ্ছে না আপনাকে। আপনার স্বাধীনতায় কেউ হস্তক্ষেপ করছে না।
একটা সময়ে আপনি নিজেই বিয়ের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবেন একটা সময়ে আপনি নিয়েই বিয়ের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হয়ে যাবেন। আপনি মন থেকে শ্রদ্ধা করতে পারবেন এবং ভালোবাসতে পারবেন এমন কাউকেই নিজের জন্য নির্বাচন করবেন আপনি। তখন ফেলে আসা এসব স্মৃতি মনে করে মনে মনে হাসবেন আপনি।