Saturday, August 1, 2015

৩০ সেকেন্ডে মাথাব্যথার সমাধান!


আমাদের অনেকেরই প্রায়ই মাথাব্যথা হয়। অনেকেই আবার নানা করণে টেনশনে থাকি। এই খারাপ লাগার অনুভূতিগুলো সত্যিই খুব যন্ত্রণা দেয় আমাদের।
ওষুধ খেলে এগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, কিন্তু সেজন্য অনেক সময় লাগে। যদি এমন হয় মাত্র ৩০ সেকেন্ডে এই দুঃসহ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তাও আবার কোনো ওষুধ ছাড়াই।
অসম্ভব মনে হচ্ছে? একদমই না । এটা সম্ভব। আমরা অনেকেই জানি, ব্যথা ও রোগ নিরাময় করার জন্য ব্যবহৃত প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি হচ্ছে আকুথেরাপি। মানবদেহের রোগ নির্ণয়, রোগ নিরাময় এবং রোগ প্রতিরোধ বাড়ানোর জন্য প্রয়োজন আকুথেরাপি। শরীরে সুচের মতো চাপ প্রয়োগ করে আকুথেরাপি দেওয়া হয়।
কিন্তু ভয় পাবেন না, আপনার মাথাব্যথা আর টেনশন থেকে মুক্তি পেতে মাথায় সুই ফোটাতে হবে না।
মাত্র ৩০ সেকেন্ড বাম হাতের পয়েন্টে ডান হাতের আঙ্গুল দিয়ে ছবির মতো চাপ দিয়ে ধরে রাখুন।
আর মুহূর্তেই অনুভব করুন মাথাব্যথা কোথায় পালিয়েছে, আর দুশ্চিন্তাও উধাও!

জানাযা দেয়ার সময় খাটে শুয়ে শুয়ে মৃত্যু ব্যক্তিরা কি বলেন ?


জানাযা দেয়ার সময় খাটে শুয়ে শুয়ে মৃত্যু ব্যক্তিরা কি বলেন ?
প্রত্যেক প্রাণী মুত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে।
পবিত্র কোরআনের এই আয়াতটিকে খোদ নাস্তিকরাও বিশ্বাস করতে বাধ্য।
মানুষ মারা যাওয়ার পরে প্রথম একটি ধাপ হলো মৃত্যু ব্যক্তিকে জানাযা দেয়া।জানাযা দেয়ার সময় যারা জান্নাতে যাবে তারা যেসব কথা বলে তা শুনে অভিভূত হবে সকলেই। অন্যদিকে যারা জাহান্নাতে যাবে তারা যেসব কথা বলেন তা শুনে নিজের আমল-আখলাকের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে আগ্রহী হবেন মুমিনরা।
এ বিষয়ে মহানবী (সঃ) এর একটি হাদিস নিচে তুলে ধরা হলো-
আবূ সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন, যখন জানাযা (খাটে) রাখা হয় এবং লোকেরা তা নিজেদের ঘাড়ে উঠিয়ে নেয়, তখন সে সৎ হলে বলে, আমাকে আগে নিয়ে চল।’
আর অসৎ হলে তার পরিবার-পরিজনদের উদ্দেশ্যে বলে, হায় আমার দুর্ভোগ! তোমরা (আমাকে) কোথায় নিয়ে যাচ্ছ?’ মানুষ ছাড়া তার এই আওয়াজ সব জিনিসই শুনতে পায়। যদি মানুষ তা শুনতো, তবে নিশ্চয় বেঁহুশ হয়ে যেত।’’
[বুখারি ১৩১৪, ১৩১৬, ১৩৮০, নাসায়ি ১৯০৯, আহমদ ১০৯৭৯, ১১১৫৮]
সুবহানাল্লাহ।
( শেয়ার করুন,আপনার মাধ্যমে কেউ জানতে পারলে সদকায়ে জারিয়া হিসেবে গন্য হবে, এবং কেয়ামত পর্যন্ত এর সওয়াব পাবেন। ইনশাল্লাহ )

নেক সন্তান লাভের উপায় এবং স্ত্রী সহবাসের ১২টি গুরুত্বপূর্ণ আদব-সুন্নাত!


১। স্বামী-স্ত্রী উভয়ই পাক পবিত্র থাকতে হবে।
২। কোন শিশু বা পশুর সামনে সংগমে রত হবে না
৩। মুস্তাহাব হলো “বিসমিল্লাহ” বলে সহবাস শুরু করা। ভুলে গেলে যখন বীর্যপাতের পূর্বে মনে মনে পড়ে নেবে।
৪। সহবাসের পূর্বে সুগন্ধি ব্যবহার করাও আল্লাহর রাসুলের [সা.] সুন্নত।
৫। দুর্গন্ধ জাতীয় জিনিস পরিহার করা উচিত। উল্লেখ্য যে , ধুমপান কিংবা অপরিচ্ছন্ন থাকার কারণে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। আর এতে কামভাব কমে যায়। আগ্রহের স্থান দখল করে নেয় বিতৃষ্ণা।
৬। পর্দা ঘেরা স্থানে সংগম করবে।
৭। সংগম শুরু করার পূর্বে শৃঙ্গার (চুম্বন, স্তন মর্দন ইত্যাদি) করবে।
৮। কোনোভাবেই কেবলামূখী না হওয়া।
৯। স্বামী-স্ত্রী উভয়ই একেবারে উলঙ্গ হবে না।
১০। বীর্যপাতের পর ততক্ষণাত বিচ্ছিন্ন হবে না, বরং স্ত্রীর বীর্যপাত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে।
১১। বীর্যপাতের সময় মনে মনে নির্ধারিত দোয়া পড়বে। কেননা যদি সে সহবাসে সন্তান জন্ম নেয়
তাহলে সে শয়তানের প্রভাব মুক্ত হবে।
১২। নিয়ত ঠিক করুন। হযরত আলী (রা.) তাঁর অসিয়ত নামায় লিখেছেন যে, সহবাসের ইচ্ছে হলে এই নিয়তে সহবাস করতে হবে যে, আমি ব্যভিচার থেকে দূরে থাকবো। আমার মন এদিক ওদিক ছুটে বেড়াবেনা আর জন্ম নেবে নেককার ও ভালো সন্তান। এই নিয়তে সহবাস করলে তাতে সওয়াব তো হবেই সাথে সাথে উদ্যেশ্যও পূরণ হবে, ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে বুঝার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন।

Friday, July 24, 2015

এবার আইটেম গানে নগ্ন হচ্ছেন হ্যাপী ! (দেখুন শ্যুটিংয়ের সেই ভিডিও)


ধুমকেতু হঠাৎ আবির্ভাব হয় তেমনি বার বার নিজেকে সমালোচনায় তুলে আনেন অভিনেত্রী হ্যাপী। ঠিক এরকম একটি দৃশ্যে শাকিব খানের সঙ্গে ‘ধুমকেতু’ ছবিতে আবির্ভাব হবেন হালের আলোচিত ও সমালোচিত অভিনেত্রী হ্যাপী। শফিক হাসানের ধূমকেতু ছবিতে একটি আইটেম গানে দেখা যাবে তাকে।
এ বিষয়ে হ্যাপী জানান, অনেকটা হঠাৎ করেই এ ছবির সঙ্গে জড়িয়ে গেলাম। শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে একটি আইটেম গানে অভিনয় করব। শনিবার বিকেলে শুরু হবে এ গানটির দৃশ্য ধারন। জানা গেছে, এ আইটেম গানে আরও দেখা যাবে ছবিটির নায়িকা পরীমণিকে। এখানে নাচতে থাকবেন হ্যাপী আর কল্পনায় পরীমণি দেখবেন শাকিব খানের সঙ্গে তিনি নাচছেন।
মুন্নি প্রোডাকশনের ব্যানারে এ ছবিতে অভিনয় করেছেন শাকিব খান, পরীমণি, তানহা, রেবেকা, অমিত হাসান, দিতি ও আলিরাজসহ আরও অনেকে।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন >>>

মোবাইল পানিতে পড়লে ৫টি উপায়ে রক্ষা করুন


বর্তমান সময়ে মানুষ খুব ব্যস্ত। আনেকে বাথরুমেও মোবাইল নিয়ে ঢুকে। আর তাড়াহুড়ো করতে গিয়েই বাঁধে বিপত্তি। সখের স্মার্টফোনটি হাত ফস্কে পড়ে গেল এক বালতি পানিতে। এবার কী হবে! বর্ষাকালে হঠাৎ করেই বৃষ্টি নামে, আর এতেই মোবাইলে পানি ঢুকে যায়। এখন আর চিন্তা নেই, স্মার্টফোন পানিতে পড়ে গেলেও নষ্ট হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন। আর পাঠকদের জন্য রইল সেই কৌশলগুলো।
# পানিতে স্মার্টফোন পড়ে গেলে, ফোনটি তুলেই কোনো কিছু পরীক্ষা করার চেষ্টা না করে আগে সুইচড অফ করুন। কারণ পানি পড়লেও ফোন বন্ধ হয় না। ফলে ভিতরে শর্ট সার্কিট হয়ে যায়। যাবতীয় ডেটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পানি থেকে তুলেই স্মার্টফোন সুইচড অফ করে দিলে আর ডেটা নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না।
# ফোনের ভিতরের সব কিছু, অর্থাত্‍ ব্যাটারি, সিম কার্ড, মেমরি কার্ড খুলে ফেলুন দ্রুত। ফোনের খোলা অংশগুলি একটি শুকনো কাপড়ে মুছে কাপড়টি মুড়ে রেখে দিন। দেখবেন ফোনের কোনো ক্ষতি হবে না।
# পানি মোছার পর ফোনটিকে বেশ কিছুক্ষণ ঝাঁকিয়ে নিন। যাতে হেডফোন জ্যাক, চার্জিং পোর্টে একটুও পানি জমে না থাকে। শুকনো কাপড়ে মুছে একটি টিস্যু পেপার দিয়ে আরেকবার মুছে নিন।
# পানি মোছার পর বাড়িতে টিনে বা বস্তায় চালের মধ্যে ফোনটিকে কিছুক্ষণ রাখুন। বা সিলিকা জেল থাকলেও ব্যবহার করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে একটুও পানি থাকলে তা শুকিয়ে যায়।
# চালের মধ্যে বা সিলিকা জেল-এ ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা রাখতে হবে। স্মার্টফোন পানিতে পড়লে সহজেই আপনার ফোন পুনরায় কাজ করা শুরু করে দেবে এই পাঁচ উপায়ে।

যেসব জেলার মেয়েদের বিয়ে করলে সংসার সুখের হয় !

যে জেলার মেয়েদের বিয়ে করলে সংসার সুখের হয় !
১//যশোর-খুলনার মেয়েরা অনেক সুন্দরী। যশোরের মেয়েরা কুটনামিতে খুব ওস্তাদ হয়, প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। আর শ্বশুরবাড়ীর লোকজন সহ্যই করতে পারেনা। পরকিয়াতেও ওস্তাদ যশোরের মেয়েরা। (আংশিক ব্লগারের মতামত।)
২//চট্টগ্রামের মেয়েরা বাইরের জেলার ছেলেদের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। কিছুটা কনজারভেটিভ।
৩//সিলেটী মেয়েরা পর্দানশীল বেশী। সিলেটি মেয়েরা সাধারণত বাইরের জেলা তে বিয়ে করতে যায় না। আত্মীয়দের মধ্যে থাকতে পছন্দ করে। সিলেটী মেয়েরা ছ্যাচড়া। (আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৪//পুরান ঢাকার মেয়েরা খুবই দিলখোশ। ঢাকার অন্য এলাকার মেয়েরা জগাখিচুরি
৫//খুলনার মেয়েরা স্বামী অন্ত :প্রাণ। খুলনার মেয়েরা ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয় ৷(আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৬//উত্তর বঙ্গের মেয়েরা কোমলমতী হয় এবং বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ ।(আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৭//বরিশালের মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচারাল সুন্দরী , সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু বরিশাল থেকে সাবধান, যতই সুন্দর হোক, জীবন বরবাদ করে দেবে। (ব্লগারদের মতামত।)
৮//ময়মনসিংহের মেয়েরা একটু বোকাসোকা, কেউবা বদমাইশ।কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং (আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৯// সিরাজগঞ্জের মেয়েরা ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান। (ব্লগারদের মতামত।)
১০// বগুড়ার মেয়েরা ঝাল তুল্য। (ব্লগারদের মতামত।)
১১// কুষ্টিয়ার মেয়েরা সরল সহজ আবার অহংকারী, কিন্তু সেই তুলনায় গুনবতী নয়। মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোন রাখঢাক নাই।
১২//বি,বাড়িয়ার মেয়েরা পলটিবাজ কিন্তু পতিভক্ত ও সংসারী (ব্লগারদের মতামত।)
১৩// রাজশাহীর মেয়েরা একটু লুজ । (ব্লগারদের মতামত।)
১৪//পাবনার মেয়েরা কুটনা হয়ে থাকে।(ব্লগারদের মতামত।)
১৫// জামালপুরের মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি।(ব্লগারদের মতামত।)
১৬//নোয়াখালী: বাবা-মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে নোয়াখালীর মেয়েদের তুলনা নেই । বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথার নিছে থাকতে চায়না । এরা চরম কুটনা হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে নাই!(ব্লগারদের মতামত।)
১৭// ফরিদপুরের মেয়েরা চোরা স্বভাবের।ওদের মত কুটিল প্যাচের মানুষ খুব কমই হয়।(ব্লগারদের মতামত।)
১৮//কুমিল্লার মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করেনা।কুমিল্লার মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল, তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি পছন্দ করে।(ব্লগারদের মতামত।)
১৯//টাংগাইলের মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধুবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী হিসেবেও। কিন্তু কিছু কিছু অঞ্চলের মাইয়াগুলো দুনিয়ার বজ্জাত… তবে বান্ধবী হিসাবে ভালএকটু দিলখোলা টাইপের (ব্লগারদের মতামত।)
২০//মাদারিপুরের মেয়েরা খুবই কেউটে, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে উস্তাদ।
২১//চাঁদপুরের মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অথিতিপরায়াণ।তাদের সরল ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শ্বশুরবাড়ী চাঁদপুর হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না । আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও বেশী। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
২২//দিনাজপুরের মেয়েরা খুব ষ্মাট ও সুন্দরী হয়,তবে চিটার প্রকৃতির ।
২৩//চাপাই নবাবগঞ্জের মেয়েরা সরল মনের অধিকারী।
২৪//গাজীপুরের মেয়েরা খুব ই ভাল, মিশুক এবং রসিক ।এখানকার মেয়েরা জেদী, লাজুক ,মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা।
২৫// নরসিংদীর মেয়েরা উড়াল পঙ্খীর মতো তাদের মন আর চলার ঢং । (ব্লগারদের মতামত।)
২৬//কিশোরগঞ্জের মেয়েরা একটু বোকাসোকা আর ডেয়ারিং প্রকৃতির। মিশুক, বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামী ভক্ত হয় তবে এমনও হতে পারে যে সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া; অসম্ভব কিছু না।
২৭// নারায়নগঞ্জের মেয়েরা অতিশয় ভালো, ভদ্র, সামাজিক, কীভাবে পরিবার আর মুরুব্বিদের সামলাতে হয় তারা খুব ভালো জানে। সংসারে ঝামেলাহীন য়ার সবসময় হাসি-খুশি, মিলেমিশে থাকে এমন বউ আনতে চাইলে নারায়নগঞ্জের মেয়েরাই সেরা।… কথা ১০০% সত্যি। খোজ নিয়ে দেখতে পারেন।

পাকিস্তানে বিরাট কোহলির জমজ !

পাকিস্তানেও খুঁজে পাওয়া গেছে এক বিরাট কোহলিকে! নির্ভরযোগ্য সূত্রে খবরের সত্যতা নিশ্চিত করা না গেলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে ঝড় বইছে। পাকিস্তানের এক তরুণের ছবি প্রায় হুবহু মিলে গেছে ভারতের টেস্ট অধিনায়ক বিরাট কোহলির সঙ্গে। আর সেটা টুইটার ও ফেসবুকে দেদারছে শেয়ার করছে ভারত ও পাকিস্তানের ক্রিকেটভক্তরা।

কোহলির চেহারার সঙ্গে মিল থাকায় ভাগ্যও খুলতে শুরু করেছে এই তরুণের। পাকিস্তানের কয়েকটি সংবাদপত্রের খবরে জানা যায়, এই তরুণ নাকি বিজ্ঞাপনের জন্য প্রস্তাব পেতেও শুরু করেছেন।
ছবিতে দেখা যায়, পাকিস্তানের জার্সি পরা তরুণ অনেকটাই বিরাট কোহলির মতো। অবশ্য এর আগে পাকিস্তানের ওপেনার আহমেদ শেহজাদকেও কোহলির মতো লেগেছিল। এখনো হেলমেট পরা অবস্থায় (ছোট করে ছাটা দাড়ি থাকলে) আহমেদ শেহজাদকে বিরাট কোহলির মতোই লাগে। ২০১৪ এশিয়া কাপে পাকিস্তানের এই তারকাকে দেখে বাংলাদেশের অনেক ক্রিকেটভক্তই বিরাট কোহলি মনে করে চমকে উঠেছিলেন। এবার আরো চমকে দিলেন এই পাকিস্তানি তরুণ।
এদিকে ইন্টারনেটে যখন কোহলিকে নিয়ে ঝড়, তখন বান্ধবী আনুশকা শর্মাকে নিয়ে মনের আনন্দে শপিংমল ও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ঘুরে সময় কাটাচ্ছেন ভারতের টেস্ট অধিনায়ক। কারণ জিম্বাবুয়ে সফরে যেতে না হওয়ায় বেশ বড় অবসর পেয়েছেন তিনি।

Monday, July 6, 2015

রমজান মাসে স্বামী স্ত্রীর জন্য যা নিষেধ বা হারাম !


রোজায় যে জিনিসগুলো থেকে বিরত থাকতে হয় তার মধ্যে একটি হচ্ছে যৌন সম্পর্ক বা সহবাস। কেউ যদি এই কাজটি রোজার দিন করে বসে তবে রোজা ভেঙ্গে যাবে। এর প্রমাণ হচ্ছে সূরা বাকারাতে আল্লাহ্‌র বক্তব্যঃ “রোযার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে”। [আল-বাকারাঃ ১৮৭] এই আয়াত থেকে প্রমাণিত হয় যে রোজার দিনে সহবাস হালাল করা হয়নি।
যৌন সম্পর্ক বলতে শরি’আর ভাষায় বোঝানো হচ্ছে পুরুষাঙ্গের সাথে স্ত্রী-অঙ্গের মিলন। এক্ষেত্রে বীর্যপাত শর্ত নয়। অর্থাৎ এই দুই অঙ্গ সংস্পর্শে আসলেই রোজা ভেঙ্গে যাবে, বীর্যপাতের ঘটনা না ঘটলেও। শায়খ সালেহ ইবন আল-‘উসায়মীন এই মতটিই ব্যক্ত করেছেন। যৌন মিলনের দ্বারা কেউ রোজা ভাঙলে সেই রোজা পরবর্তীতে কাযা করতে হবে এবং “ভারী কাফ্‌ফারা” দিতে হবে। সেই প্রসঙ্গ পরে আসছে।
কোনো স্বামী যদি জোর করে স্ত্রীর সাথে যৌনসম্পর্ক করেন সেক্ষেত্রে স্বামীর রোজা ভেঙ্গে গেলেও স্ত্রীর রোজা ভাঙবে না। এর কারণ আমরা আগে উল্লেখ করেছি। আল্লাহ্‌র রাসূল (সাঃ) ইবন ‘আব্বাস বর্ণিত হাদীসে উল্লেখ করেছেনঃ “নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ আমার উম্মতের ওপর থেকে ত্রুটিবিচ্যুতি, ভুলে যাওয়া ও জোর করিয়ে করানো কাজকে মার্জনা করেছেন”। [প্রসঙ্গত আজকাল যেহেতু খবর পাওয়া যাচ্ছে নারীরা জোর করে পুরুষদের বিয়ে করছেন, ভবিষ্যতে পুরুষদের জন্য অনুরূপ ফিকহি আলোচনা করতে হতে পারে।
৫.৮ শারীরিক স্পর্শ বা চুম্বন
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে কামনাবসত শারীরিক স্পর্শ যেমন স্রেফ চুমুর কারণে রোজা ভাঙবে না। তবে এর ফলে যদি বীর্যপাত ঘটে সেক্ষেত্রে রোজা ভেঙ্গে যাবে। তাই রোজার সময় এগুলো পরিহার করাই উত্তম। চুম্বন যদি কামনাবশত না হয় সেক্ষেত্রে ক্ষতি নেই।
৫.৯ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে বীর্যপাত ঘটানো
যদি কেউ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে নিজের বীর্যপাত ঘটান সেক্ষেত্রে তার রোজা ভেঙ্গে যাবে। যেমন নিজে হস্তমৈথুনের মাধ্যমে অথবা স্ত্রী কর্তৃক হস্তমৈথুনের মাধ্যমে যদি বীর্যপাত ঘটে তাহলে রোজা ভাঙবে। কোনো ব্যক্তি যদি যৌনউত্তেজক কোনো কিছু দেখে, শোনে বা পড়ে – এক্ষেত্রে বীর্যপাত ঘটলে তার রোজা ভাঙবে। এক্ষেত্রে স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে করা কোনো কাজের ফলে বীর্যপাত ঘটলে রোজা ভাঙবে।
এভাবে রোজা ভেঙ্গে গেলে কাযা করাই যথেষ্ট, যৌনমিলনের ক্ষেত্রে যে ভারী কাফ্‌ফারা দিতে হয় সেটি দিতে হবে না। স্বতঃপ্রণোদিতভাবে ঘটানো বীর্যপাতের ফলে যে রোজা ভাঙবে তার প্রমাণ হচ্ছে হাদীস কুদসীতে আল্লাহ বলছেনঃ “সে (বান্দা) আমার জন্যই খাদ্য, পানীয় ও কামনা-বাসনা পরিত্যাগ করে”। [বুখারী] যুক্তিসংগত কারণেই যে ব্যক্তি নিজে উদ্যোগ নিয়ে বীর্যপাত ঘটায় সে কামনা-বাসনা বা “শাহওয়াহ” পরিত্যাগ করল না।
তবে বীর্যপাত যদি স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে না হয় সেক্ষেত্রে রোজা ভাঙবে না। যেমন স্বপ্নদোষের ফলে রোজা ভাঙবে না। কোনো ব্যক্তির চিন্তায় যদি আচমকা কোনো যৌন ভাবনা এসে উদয় হয় বা কোনো যৌন উত্তেজক চিন্তা চলে আসে যা সে স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে মাথায় আনেনি এবং এর ফলে যদি বীর্যপাত ঘটে সেক্ষেত্রে রোজা ভাঙবে না।

৫.৯ মাযী ও মানীর মাঝে পৃথকীকরণ
বীর্যপাত প্রসঙ্গে আমাদের দুটি তরলকে আলাদা করতে হবে। এদের একটি হচ্ছে মাযী (المذي)। এটি একটি স্বচ্ছ পিচ্ছিল পদার্থ যা চূড়ান্ত বীর্যপাতের আগে নিঃসরিত হয় ফোঁটায় ফোঁটায়। মাযী নিঃসরণের ফলে রোজা ভাঙে না (যদি না সেটা যৌনমিলনের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে, যেক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গের সাথে যোনির মিলনই যথেষ্ট রোজা ভাঙার জন্য)। শুধু মাযী নিঃসরণের ফলে যেহেতু রোজা ভাঙে না, কাযারও প্রশ্ন আসছে না। যদিও ইমাম মালেকের একটি বর্ণনা অনুযায়ী তিনি মাযী নিঃসরণকে রোজা ভাঙার কারণ হিসেবে দেখেছেন, কিন্তু অধিকাংশ ‘উলামা একে রোজা ভাঙার কারণ হিসেবে দেখেন না।
মানী হচ্ছে যাকে বাংলায় বীর্য। মানী বের হয়ে আসে চূড়ান্ত বীর্যপাতের সময় দফায় দফায়। এটির সাদা থিকথিকে একটি পদার্থ। মানী বের হলেই কেবল রোজা ভাঙবে উপরেল্লিখিত কারণগুলোতে। এ ব্যাপারে কোনো ইখতিলাফ নেই।

Sunday, July 5, 2015

কখন লাইক বাড়ে ফেসবুক পোস্টে


নিউজ ডেস্ক : বিস্তর মাথা খাটিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট করলেন। কমেন্ট, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি। তৃপ্ত মেজাজে অপেক্ষা করছেন, লাইকের বন্যা শুরু হল বলে।
কিন্তু গতবারের মতোই প্রাপ্তি সেই হতাশা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটলেও লাইক আর জোটে না। এত কসরতের পর লাইকের সংখ্যা বড় জোর ১০টি। ‘ভাঙা মন’ নিয়ে পোস্ট করাই বন্ধ করে দিলেন।
তবে এবার আর হতাশ হতে হবে না। একটি বিশেষ সময়ে কোনও কিছু পোস্ট করলে লাইক আর কমেন্টে ছয়লাপ হবেই আপনার ফেসবুক পোস্ট। সেই নির্দিষ্ট সময়েরই হদিশ দিল সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা।
সমীক্ষার দাবি, ওই সময়ের মধ্যে আপনি ফেসবুকে কিছু পোস্ট করলে আশানুরূপ লাইক কেউ আটকাতে পারবে না।
ফেসবুকে বিভিন্ন পোস্টে লাইকের প্রবণতা নিয়ে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালায় মার্কিন সংস্থা লিথিয়াম টেকনোলজিস। সেই সমীক্ষাতেই মিলেছে ফেসবুকে লাইক পাওয়ার সঠিক সময়ের হদিশ।
সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, ফেসবুকে কোনও কিছু পোস্ট করার আদর্শ সময় হল সপ্তাহের কাজের দিন। রিপোর্ট বলছে, সপ্তাহের কাজের দিনগুলোতে, বিশেষ করে অফিস টাইমে আপনি নিজের ফেসবুক-দেওয়ালে কিছু পোস্ট করলে লাইকের সংখ্যা বাড়বেই। তবে অফিস টাইম পেরিয়ে গেলে আবার পোস্ট করার সঠিক সময় হল সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টা।
অনেকেই ভাবেন, ছুটির দিন বা সপ্তাহ শেষে ফেসবুকে কিছু পোস্ট করলে বেশি লাইক ও শেয়ার হয়। সমীক্ষা রিপোর্ট বলছে, এই ধারণা একেবারেই ভুল। সবচেয়ে কম লাইক পাওয়া যায় শুক্রবার রাতে। তাই শুক্রবার রাতে কিছু পোস্ট করবেন বলে ভাবলে, সোমবার দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করারই পরামর্শ দিচ্ছে সমীক্ষা।
অবশ্য কোনও পোস্টেও সাথে সাথে মতামত পেতে ফেসবুকের থেকে টুইটারকেই রাখছেন লিথিয়াম টেকনোলজিসের গবেষকরা।
তারা বলছেন, ফেসবুকে কোনও পোস্টের প্রতিক্রিয়া পেতে কমপক্ষে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা লাগে। সেখানে টুইটারে প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় আধ ঘণ্টার মধ্যেই।

ফোনে কল করে উত্যক্ত? বের করুন নাম-ঠিকানা!


নিউজ ডেস্ক : মোবাইলে অচেনা নম্বর থেকে ক্রমাগত কল বা মিসকল আসার মত বিরক্তিকর ব্যাপার কিছুই হতে পারে না। বিশেষত মেয়েদের জন্যে এই ভোগান্তি তো একেবারেই অলিখিত। বকাঝকা, ফোন সাইলেন্ট করে রাখা কোন কিছুতেই যেন কাজ হয় না।
কিন্তু ভাবুন তো, অচেনা এই লোকটির নাম ঠিকানা যদি এক মিনিটেই আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসে, আর আপনি উলটো তার নাম ধরে ডেকে বেশ ভালো রকম একটা হুমকি দিতে পারেন, কিংবা সহজেই পুলিশের কাছে তার নাম ঠিকানা দিয়ে দিতে পারেন, তাহলে কি ভালোটাই না হতো!
না স্বপ্ন নয় একেবারেই, প্রযুক্তির উৎকর্ষে এই ছোট্ট কাজটি আপনি করতে পারেন স্রেফ ঘরে বসেই। আপনার স্মার্টফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকে কয়েক সেকেন্ডেই নামিয়ে নিতে পারেন, এইসব অচেনা নাম্বার থেকে ফোনদাতার নাম ঠিকানা, সবই!
True caller : এই ছোট্ট অ্যাপস টি পাবেন গুগল প্লে স্টোরে। এটি আপনার ফোনে ইন্সটল করে নিন। তারপর কোন অচেনা নম্বর থেকে ফোন এলেই, স্রেফ জাদুর মত আপনার ফোনে ভেসে উঠবে কলদাতার নাম। তবে হ্যাঁ, শর্ত প্রযোজ্য। সেই নম্বরটি যদি তার নামে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে, তবেই আপনি এই সুবিধাটা পাবেন। আর সেই লোক যদি ফেসবুকে এই নম্বরটি ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে তো দেখতে পাবেন তার ছবিসহই! দেখে নিন তো, পরিচিত কেউই আপনার সাথে এই বিরক্তিকর আচরণটি করছে কিনা! বাড়তি পাওনা হিসেবে বিনে পয়সায় আপনি এই কলদাতাকে ব্লক করে রাখতে পারবেন।
Facebook : বার বার ফোন করতেই থাকা বিরক্তিকর নম্বরটিকে কিন্তু আপনি ট্র্যাক করতে পারেন ফেসবুকের মাধ্যমেও। ফেসবুকের সার্চ অপশনে গিয়ে ফোন নম্বরটি টাইপ করুন। সে ব্যক্তি যদি এই ফোন নম্বরটি তার একাউন্টে ব্যবহার করে (করার সম্ভাবনা খুব বেশী), তাহলে তাকে সহজেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
LINE whoscall : অনেকটা ট্রুকলারের মতই এটিও অচেনা ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম ও অন্যান্য তথ্য ও তার মোবাইলে লোকেশন অন থাকলে তার ঠিকানা অব্দি দেখিয়ে দেবে আপনাকে।
Mobile Number Locator  : অচেনা নম্বর থেকে ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম জানবে এই অ্যাপটি। অ্যাপটির অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এটি ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই কাজ করে। ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল চলাকালীনই কলারের ও প্রাপকের বিস্তারিত জানিয়ে দেয় এই অ্যাপ। গুগল ম্যাপের সাহায্যে এই অ্যাপ কলারের লোকেশনও দেখিয়ে দেবে।
আপনি আপনার সুবিধামত যে কোনটি বেছে নিতে পারেন। আর দেরী কেন, মুখোশ খুলে নিন বিরক্তিকর ফোন বা মিসকল দাতার।

Friday, July 3, 2015

ছুটিতে ঘুরে আসুন বাংলাদেশের ভূ-স্বর্গ তিন্দু থেকে


পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্যে বান্দরবানের রূপ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে বহুগুণে বৃদ্ধি করেছে। বান্দরবান বলতে অনেকেই বুঝেন নীলগিরি-নীলাচল, স্বর্ণ মন্দির বা বগা লেককে। প্রকৃতির এসব  নৈসর্গ ছাড়াও বান্দরবানে আরও কিছু কোমল ছোয়ার পরশ আপনি পেতেই পারেন। সেরকম একটি দর্শণীয় স্থানের নাম তিন্দু। তিন্দু বাংলাদেশের ভূ-স্বর্গ।
তিন্দুতে গেলে আপনার মনে হবে পৃথিবীতে তিন্দুর মত এমন ঘুম-ঘুম সুন্দর জায়গা আর একটিও নেই। তিন্দু বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। প্রাকৃতিক আকর্ষণের কারণে অ্যাডভেঞ্চার প্রেমী পর্যটকদের কাছে অঞ্চলটি একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান হিসেবেই বেশ পরিচিত। তাই আপনি যদি একটু অ্যাডভেঞ্চার প্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে এই স্থানের স্বাদ থেকে নিজেকে বঞ্চিত রাখার ভুলটি কখনও করবে না।
যাত্রাপথ
তিন্দু নামক ওই প্রকৃতি মায়ের কোলে যেতে চাইলে আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে.. প্রথমে আপনাকে বান্দরবান শহরে যেতে হবে। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন বান্দরবানের উদ্দেশ্যে কয়েকটি পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ছেড়ে যায়।
যেমন শ্যামলি, হানিফ, ইউনিক, এস আলম, ডলফিন- এর যেকোনো একটি বাসে চড়ে আপনি বান্দরবানের যেতে পারেন। রাত ১০টায় অথবা সাড়ে ১১টার দিকে কলাবাগান, সায়েদাবাদ বা ফকিরাপুল থেকে এসব বাস বান্দরবানের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। নন এসি বাসে জন প্রতি ভাড়া ৫৫০ টাকা।
আপনি চাইলে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম। তার পর চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান হয়েও যেতে পারেন। বদ্দারহাট থেকে বান্দরবানের উদ্দেশে পূবালী ও পূর্বানী পরিবহনের বাস যায়। এসব বাসে জনপ্রতি ২২০টাকা ভাড়া রাখা হয়।
ঢাকা থেকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাস চড়লে আপনি সকাল ৭:৩০ এর মধ্যেই বান্দরবান পৌঁছে যাবেন। এক্ষেত্রে গ্রুপ করে গেলে ভালো হয়। তাতে খরচ কম হবে। আপনি চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে নিতে পারেন। তবে এতে খরচ তিন থেকে চার হাজার টাকা হতে পারে। বান্দরবান শহর থেকে থানচি উপজেলা সদরের দূরত্ব ৮২ কিলোমিটার।
বান্দরবান শহর থেকে থানচি যাওয়ার পথে চাইলে মাঝে বলিপাড়ায় কিছুক্ষণ যাত্রা বিরতি নিতে পারেন। সকালে রওনা দিলে দুপুরের মধ্যে থানচি পৌঁছে যাবেন। থানচিতে ব্রীজ নির্মাণ করায় এখন নদী পার হওয়ার ঝামেলা নেই। তারপর সাংগু হেটে পার হয়ে থানচি বাজারে পৌঁছাবেন।
তবে এক্ষেত্রে আপনাকে সবার আগে যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে বিজিবিকে আপনার পরিচয় দিয়ে তাদের নিকট থেকে অনুমতি নেয়া। যাত্রা পথে যে বাজারটি দেখবেন সেখান থেকে খাওয়া-দাওয়া করে নিতে পারেন।
বাজার থেকে অপনাকে নৌকা ভাড়া করতে হবে। একটি কথা বলে রাখি, এখানে আলাদা কোনো গাইড পাওয়া যায় না। তাই নৌকার মাঝিই আপনার গাইডের কাজ করবে। নৌকা ভাড়ার খরচ নির্ভর করবে দিনের পরিমাণের ওপর। নৌকা ভাড়ার জন্য আপনাকে দিনপ্রতি প্রায় ৮’শ থেকে ৯’শ টাকা গুনতে হবে।

মোবাইল ফোনে প্রেগন্যান্সি টেস্ট!


মোবাইল ফোন এখন নানা কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। শিগগিরই হয়তো মোবাইল ফোন ব্যবহার করে গর্ভধারণ পরীক্ষা (প্রেগন্যান্সি টেস্ট) করা যাবে। জার্মানির বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত নতুন একটি সেন্সর এ সম্ভাবনার কথা বলছে। আজ শুক্রবার যুক্তরাজ্যের মিরর অনলাইনের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি জার্মানির হ্যানোভার ইউনিভার্সিটির হ্যানোভার সেন্টার ফর অপটিক্যাল টেকনোলজিসের গবেষকেরা স্মার্টফোনে ব্যবহার উপযোগী একটি ফাইবার অপটিক সেন্সর উদ্ভাবন করেছেন, যার নাম সারফেস প্লাজমন রিজোনেন্স বা এসপিআর। গবেষকদের দাবি, এই স্বয়ংসম্পূর্ণ সেন্সরটি ডায়াবেটিস বা গর্ভধারণ পরীক্ষার মতো বিভিন্ন কাজে লাগানো যাবে।
এই সেন্সরটি যে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে, তা স্মার্টফোনের একটি অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সঙ্গে সঙ্গে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যেতে পারে।
এই সেন্সরটি ঠিকমতো স্মার্টফোনের উপযোগী করা গেলে ব্যবহারকারীরা রক্ত, মূত্র, থুতু, ঘাম বা শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষা করতে পারবেন। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে এই সেন্সরে ধারণ করা তথ্য জিপিএস সংকেত ব্যবহার করে চিকিৎসকের কাছে পাঠাতে পারবেন ব্যবহারকারী।
গবেষকেরা স্মার্টফোনের জন্য ছোট আকারের কার্যকরী একটি চিপ তৈরির সম্ভাবনা দেখছেন। গবেষক কোর্ট ব্রেমার দাবি করেছেন, স্মার্টফোনের চিপ হিসেবে এই দরকারি সেন্সরটি তৈরি করা গেলে তা মানুষের জন্য সহজলভ্য হবে।

Thursday, July 2, 2015

আল-কোরআনের আলোকে জেনে নিন জ্বিন জাতি সৃষ্টির ইতিহাস


মহান আল্লাহ তায়ালা শুধু মানুষ এবং জ্বিন জাতিকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদত করার জন্য। আল্লাহ তায়ালার সৃষ্ট ১৮ হাজার মাকলুকাতের মধ্যে অন্য কোন প্রাণী কে আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করতে হয় না। শুধু মানুষ এবং জ্বিনকে ইবাদন করতে হয়। তাই একজন মুসলমান হিসেবে আপনার জ্ঞানের প্রসার ঘটানেরা জন্য জ্বিন জাতির সৃষ্টির ইতিহাস জেনে রাখা দরকার।
চলুন আল কোরআনের আলোকে জ্বিন জার্তির সৃষ্টির ইতিহাস জেনে নিই-
সুরা আল জ্বিনে বলা হয়েছেঃ
বলুন, আমার প্রতি ওহী নাযিল করা হয়েছে যে, জ্বিনদের একটি দল কোরআন শ্রবণ করেছে, অতঃপর তারা বলেছেঃ আমরা বিস্ময়কর কোরআন শ্রবণ করেছি। (আয়াত-০১)
অথচ আমরা মনে করতাম মানুষ ও জ্বিন কখনও আল্লাহতা’আলা সম্পর্কে মিথ্যা বলতে পারে না। (আয়াত-০৫)
আর যখন আল্লাহতা’আলার বান্দা তাকে ডাকার জন্যে দন্ডায়মান হল, তখন অনেক জ্বিন তার কাছে ভিড় জমালো। (আয়াত-১৯)
জ্বিন জাতির ইতিহাস
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পূর্বে থেকেই জ্বীনদের সাথে মানুষের উঠাবসা ছিল। তো আমি এখানে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তেকালের পর জীনদের সাথে মানুষের উঠাবসার কয়েকটি কাহিনী বলব। তাবেঈন হযরত মুয়ায বিন উবাইদুল্লাহ বিন আম্মার রহঃ বর্ণনা করেছেন আমি একবার হযরত উসমান রাঃ এর কাছে উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় তাঁর কাছে একটা লোক এসে বলল, আমি আপনাকে এক বিস্ময়কর ঘটনা শুনাতে চাচ্ছি। আমি এক সফরে বিশাল মরুভূমির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। এমন সময় আমার সামনে দুটি ঘূর্ণি হাওয়া এল, একটি একদিকে আরেকটি আরেকদিক থেকে। উভয়ের মধ্যে টক্কর লাগল এবং মুকাবিলা হল। তারপর ঘূর্ণি হাওয়া দুইটি আলাদা হয়ে গেল।
ঊভয় ঘূর্ণির মধ্যে একটি ছিল আরেকটির চেয়ে বেশী জোরালো। ঘূর্ণি দুইটি যেখানে মিলিত হয়েছিল সেখানে আমি যেয়ে দেখতে পাই ওখানে বহু সংখ্যক সাপ মরে পরে আছে। এক সাথে এত সাপ আমার চোখে আগে কখনই দেখেনি। ঐ সাপ গুলির মধ্যে একটি সাপের শরীর থেকে মৃগনাভির খুশবু আসছিল। ঐ সাপটির রঙ ছিল হালকা সবুজাভ। আমার দৃড় বিশ্বাস হল যে এটা ঐ সাপের কোন সৎ কাজের কারণে হচ্ছে। সুতরাং আমি ঐ সাপটিকে নিজের পাগড়িতে জড়িয়ে দাফন করলাম। এরপর আমি নিজের গন্তব্যে যাচ্ছিলাম। এমন সময় এক ঘোষকের কন্ঠস্বর শুনলাম। সে বলল ওহে আল্লাহর বান্দা! এই ঘূর্ণিঝর ছিল জ্বীনদের দুটি গোত্র বনু শাইয়ান ও বনু আকিয়াশ এর মধ্যে যুদ্ধ। বনু শাইয়ান ছিল মুসলামান জ্বীনেরা আর বনু আকিয়াশ ছিল কাফের জ্বীনেরা। ওদের উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষে বহু জ্বীন হতাহত হয়েছে। আর তুমি যাকে দাফন করেছে উনি ছিলেন সেই সম্মানিত জ্বীনদের অন্তর্ভুক্ত যাদের সম্পর্কে সূরা জ্বীনে আলোচনা করা হয়েছে।
মুসলিম বিশ্বে ২য় উমর নামে পরিচিত উমাইয়া খলিফা হযরত উমর বিন আব্দুল আযীয রহঃ এর সময় প্রধান সেনাপতি ছিলেন মূসা বিন নাসির। মূসা বিন নাসির মরক্কো, আলজেরিয়া থেকে আফ্রিকা মহাদেশের বহু দেশ জয় করেছিলেন। মূসা বিন নাসির একবার বলেন আলজেরিয়া অভিযান কালে এক পোড়া রাজপ্রাসাদ আমার চোখে পড়ে। আমি এই পোড়া বাড়িতে ১৭ টি সবুজ গড়া দেখতে পাই। তো আমি সেই গড়াগুলির একটির মাঝে ছিদ্র করি। সাথে সাথে এক দমকা বাতাস জোরে বের হয়ে আসে। বের হয়েই বলতে থাকে আল্লাহর কসম, হে আল্লাহর নবী। আগামীতে আমি আর কখন অন্যায় করবো না। মূসা বিন নাসির বুঝতে পারেন যে এই হল সেই জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত সূলায়মান আঃ যাদের কে কয়েদ করে রেখেছিলেন। এরপর সেই জ্বীন টা এদিক ওদিক তাকিয়ে বলল আল্লাহর কসম না আমি সুলায়মান কে দেখতে পাচ্ছি না তার সাম্রাজ্যকে। এরপর সেই জ্বীন টা অদৃশ্য হয়ে গেল।
ভারত বর্ষে ইলমে হাদীস চর্চ্চার যিনি অগ্রদূত উনি হলেন শাহ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দেস দেহলভী রহঃ। যুবক বয়সে শাহ ওয়ালী মুহাদ্দেস দেহলভী রহঃ একবার একটি সাপকে মেরে ফেলেন। তো এর কিছু দিন পর কিছু লোক এসে উনাকে বলে, আসেন একটা জানাজা পড়তে হবে। তো শাহ ওয়ালী মুহাদ্দেস দেহলভী রহঃ তাদের সাথে গেলেন। কিছুক্ষন হাটার পর উনি বুঝতে পারলেন যে উনি ভিন্ন একটা শহরে এসে উপস্থিত হয়েছেন। উনার আশপাশের এলাকার সাথে এই এলাকার কোন মিল নাই। তখন উনি বুঝতে পারেন উনি জ্বীনদের শহরে এসে উপস্থিত হয়েছেন। আর ঐ লোক গুলি হল জ্বীন। তো এই জ্বীনেরা উনাকে একটি আদালতে উপস্থিত করল। সেখানে জ্বীনদের কাজী জিজ্ঞাস করল আপনি কেন ঐ সাপটিকে হত্যা করলেন ? ঐ সাপটি জ্বীন ছিল। সে আপনার কাছে হাদিস শ্রবন করতে আসতো। তো শাহ ওয়ালী মুহাদ্দেস দেহলভি রহঃ বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন কেউ যদি তার আকৃতি পরিবর্তন করে তাইলে তাকে হত্যা করা জায়েজ। তো জ্বীনদের সেই এজলাসে উপস্থিত কয়েকজন জ্বীন তাবেইনও হাদিসটারস সত্যতার পক্ষে কথা বলে। এরপর জ্বীনেরা আবার উনাকে ভারত বর্ষে দিয়ে আসে।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নব্যুয়তের খবর প্রথম মদীনায় পৌছেছিল জ্বীনদের মাধ্যমে। বায়হাকী শরীফে বর্ণিত আছে মদীনায় এক মহিলা থাকত। জাহেলিয়াতের যুগে ঐ মহিলার একজন জ্বীন প্রেমিক ছিল। সেই জ্বীন একবার পাখির রুপ ধরে ঐ মহিলার বাড়ির দেয়ালের সামনে এসে বসে। মহিলাটি তখন পাখিটিকে বলে তুমি নেমে এসো। আমি তোমাকে কিছু শোনাব আর তুমি আমাকে কিছু শোনাবে। পাখিরুপি জ্বীন টি বলে তা আর হবে না। কেননা মক্কায় শেষ নবী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আবির্ভাব হয়েছে। উনি আমার ও তোমার মাঝে ব্যভিচারকে চিরতরে হারাম ঘোষনা করে দিয়েছেন।

রুবেলকে নিয়ে হ্যাপির ভিডিও প্রকাশ


এবার পেসার রুবেল হোসেনকে নিয়ে ভিডিওচিত্র প্রকাশ করলেন আলোচিত-সমালোচিত উঠতি অভিনেত্রী নাজনিন আক্তার হ্যাপি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশিত সেই ভিডিওচিত্রে রুবেলের প্রতি নিজের ভালোবাসার কথা জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক একাউন্টে রুবেলকে নিয়ে ১ মিনিট ২৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিওচিত্র পোস্ট করেন হ্যাপি। ক্যাপশনে লেখেন, ‘তোমার জন্য ভিডিওটি বানালাম রুবেল,অনেক সময় নিয়ে।জানিনা কেমন হয়েছে।’
হ্যাপির নিজের ও রুবেলের বেশকিছু স্থিরচিত্রের সমন্বয়ে তৈরি ভিডিওচিত্রে রুবেলের প্রতি নিজের আকুতি জানান হ্যাপি। লেখেন, রুবেলকে ছাড়া তিনি থাকতে পারছেন না। এমনকি নিজের জীবনের চাইতেও রুবেলকে বেশী ভালোবাসেন।
এর আগে রুবেলের বিপক্ষে ধর্ষণ মামলা করেন হ্যাপি। পরবর্তীতে মামলা থেকে রুবেল হোসেন নিষ্পত্তি পেলেও, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রুবেল প্রসঙ্গে বারবার নিজেকে আলচনায় টেনে আনার চেষ্টা করছেন এই তিনি। রুবেল প্রসঙ্গে তার নিয়মিত ফেসবুক স্ট্যাটাস, ছবি এবং ক্রিকেট নিয়ে বাড়াবাড়ি- হতাশ করে চলেছে রুবেল সমর্থকদের।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন >>>

কৈ মাছেও কৃত্রিম রঙ!


নাটোর : কৃত্রিম রঙ দিয়ে ক্রেতা ঠকিয়ে কতো কিছুই না বিক্রি হয়। তরমুজ, বেদেনা, আম, লিচুসহ হরেক রকম ফল, ডাটা শাকে রঙ দিয়ে লালশাক, টমেটো, মসলা, ভাজাপোড়া কিংবা যে কোনো খাদ্যপণ্যে কৃত্রিম রঙ দিয়ে আকর্ষণীয় করে বাজারে তোলা হয়। সেসব পণ্য বিক্রিও হয় দেদারছে। কি সচেতন, কি অসচেতন সব ক্রেতাকে অবশ্যই নিত্যপ্রয়োজনীয় এসব পণ্য কিনে ঘরে ফিরতে হয়।
তবে বাজারে ক্রেতাদের সবচেয়ে বড় আস্থা আর বিশ্বাসের পণ্য কিন্তু এখনও দেশি মুরগী আর মাছ। অন্তত এদু’টিতে ভেজাল কিংবা কৃত্রিম কিছু মেশানোর সুযোগ নেই বলেই মনে করেন ক্রেতারা। তবে সম্প্রতি ক্রেতাদের এ বিশ্বাসকে মুনাফা হিসেবে কাজে লাগাচ্ছেন নাটোরের মাছ ব্যবসায়ীরা। হাইব্রিড কৈ মাছে কৃত্রিম রঙ দিয়ে দেশি প্রজাতির হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে বাজারে। ক্রেতারাও বেজায় খুশি টাটকা দেশি কৈ মাছ পেয়ে। বেশি টাকা দিয়েই তারা কিনছেন দুর্লভ দেশি কৈ।
এ ঘটনায় ক্রেতাদের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এর আগে কখনও বাজারে এভাবে দেশি মাছ বিক্রি করতে দেখা যায়নি। এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে।তবে বিক্রেতাদের এ প্রতারণা ফাঁস করেছেন নাটোর বাজার মনিটরিং কর্মকর্তারা। নিয়তিম মনিটরিং এর অংশ হিসেবে শনিবার সকালে নাটোর শহরের বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করেন তারা। এসময় রঙ দিয়ে হাইব্রিড কৈ মাছ দেশি হিসেবে বিক্রির অভিযোগে ৪০ কেজি মাছ জব্দ করা হয়।
বাজার মনিটরিং কর্মকর্তরা পরে বিভিন্ন দোকানে দ্রব্যমূল্যের তালিকা সম্বলিত বোর্ড দেখতে না পেয়ে ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে দেন। সব দোকান মালিককে নিয়মিতভাবে মূল্য তালিকা প্রদর্শন ও রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখার নির্দেশ দেন।
নাটোরে বাজার পরিদর্শনকালে পরিদর্শকরা বিক্রেতার বিক্রয়মূল্য ও ক্রেতার ক্রয় মূল্যের অসঙ্গতি দেখতে পান। এসময় উপস্থিত ছিলেন দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিটির সভাপতি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আলী, মার্কেটিং অফিসার আব্দুল গফুর, ক্যাব জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রইস উদ্দিন সরকার ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধি বাবু চিত্তরঞ্জন সাহা প্রমুখ।

Monday, June 29, 2015

সমকামীতার শাস্তি : আজও যে সাগরে বাঁচেনা কোন প্রাণী! (ভিডিও)

আজ থেকে ৩১০০ বছর পূর্বে বর্তমান জর্দান ও ইসরাইলের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ডেড সী বা মৃত সাগরের স্থানটিতেই ছিল সাদূম গোত্রের আবাসস্থল “সদম ও গোমরা” নগর। এই নগরের অধিবাসীরা ব্যাপক সমকামীতায় জড়িয়ে পড়লে মহান আল্লাহ তাদের সংশোধনের জন্য লুত (আঃ) কে নবী হিসেবে পাঠান।

কিন্তু ঐ জাতি লুত (আঃ) এর আহবানে সাড়া না দিয়ে নিকৃষ্ট কু-কর্ম (সমকামিতা) চালিয়ে যায়। মহান আল্লাহ তাদের উপড় আসমান থেকে অগ্নী কুন্ড নিক্ষেপ করেন এবং তাদের নগরকে উল্টিয়ে ধ্বংস করে দেন।
এ সাগরে আজো পর্যন্ত কোন মাছ বা জলজ প্রাণী বাঁচতে পারেনা। পৃথিবীর সকল খাল, বিল, পুকুর, নদী, সাগরের পানিতে মানুষ সহজে ডুবে গেলেও ডেড সির পানিতে কোন মানুষ চাইলেও ডুবতে পারেনা। পৃথিবীর মানুষের জন্য নিদর্শন হিসেবে আল্লাহ তায়ালা আজও রেখে দিয়েছেন এই ডেড সী বা মৃত সাগর।
সুরা আরাফের ৮০, ৮১ ও ৮২ নং আয়াতে বলা হয়েছে:
“এবং আমি লুতকে প্রেরণ করেছি। যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বলল, তোমরা কি এমন কোন অশ্লীল কাজ করছ,যা তোমাদের আগে সারা বিশ্বের কেউ করেনি? তোমরা তো কামবশত: নারীদের ছেড়ে পুরুষদের কাছে গমণ কর। বরং তোমরা সীমা লঙ্ঘন করেছো। (তখন তারা লুতকে দেখিয়ে, তাচ্ছিল্য করে বলল) এরা নিজেদের বড় পবিএ ও পরিছন্ন বলে দাবী করে। এদের চিকিৎসা এই যে, এদেরকে ঘড় থেকে বের করে দাও।”
তখন পরিস্থিতি এমন দাড়িয়ে ছিল যে লুত (আ:) ও তার ২টি কন্যা ছাড়া কেউ মুসলমান ছিল না। অবশেষে আল্লাহ তাদের উপর গজব নাজিল করেন।

সুরা হুদে ৮২ নং আয়াতে বলা হয়েছে:
“যখন আমার আযাব এসে গেল, তখন আমি শহরটিকে উল্টে দিলাম ও তাদের উপর স্তরে স্তরে প্রস্তর বর্ষণ করলাম যা আপনার প্রতিপালকের কাছে চিহ্নযুক্ত ছিল।”
এই পাপাচার যে কতটা জঘণ্য এবং পরকালীন জীবনে এর শাস্তি যে কতটা ভয়ংকর হবে তা দুনিয়ার জীবনে পূর্ববর্তীদের উপর আল্লাহ তায়ালার ফয়সালা থেকে সহজেই অনুমান করা যায়। এ ধরনের জঘন্য কর্ম হতে পরিবার, সমাজ তথা পুরো জাতিকে মুক্ত রাখতে আমাদের উচিৎ এখনই সর্বাত্মক পদক্ষেপ নেয়া।


অক্ষয়ের যে প্রস্তাবে রাজি সানি


আবেদনময়ি নিয়াকা রূপে সানি লিওন বলিউডের নজর কাড়লেও এখানকার জনপ্রিয় অভিনেতাদের সঙ্গে অভিনয়ের সুযোগ পাননি। তার কারণে তার মনের মধ্যে জমে থাকা এক ধরণের কষ্টের কথা এতো দিন প্রকাশ করতে পারেন নি। তবে হিন্দি সিনেমার বড় স্টারদের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহের কথা অনেকবারই জানিয়েছেন এতারকা। এবার সানির সেই স্বপ্ন সফল হচ্ছে বলে জানিয়েছে এক সংবাদমাধ্যম।
গোয়াতে নিজের টিভি শো-র শ্যুটিংয়ের সময় অক্ষয় কুমারের সঙ্গে দেখা হয়েছিল সানির। ওই সময় অক্ষয়ও তাঁর আগামী সিনেমা ‘সিং ইজ ব্লিং’-এর জন্য গোয়াতে শ্যুটিং করছিলেন। তখনই অক্ষয়ের টিম সানিকে এই সিনেমায় ক্যামিও রোলের প্রস্তাব দেন। সানিও এমন সুযোগের অপেক্ষায় যেন মুখিয়ে ছিলেন। তাই আর দেরি না করে ঝট-পট রাজি হয়ে গেলেন। অক্ষয়ের এক প্রস্তাবেই সানি হ্যাঁ বলে দিলেন।
সূত্রের খবর, নিজের ব্যস্ত শিডিউলের ফাঁকেই সময় বের করে অক্ষয়ের সঙ্গে শ্যুটিং এর  প্রস্তাবে সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়ে যান। অক্ষয়ের সাথে সুটিং এর মাধ্যমেই সানির বহুদিনের জমে থাকা স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে। কারণ সানি চাচ্ছিলোন বলিউডের বড় নায়কদের সাথে সিনেমায় অভিনয় করে নতুন ভাবে আবার পর্দায় হাজির হতে।
সানি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট টুইটারে জানিয়েছিলেন, ‘আজ আমার এক স্বপ্ন পূরণ করার সুযোগ এসেছে। বলিউডে নতুন করে শুরু করার ক্ষেত্রে এটা আমার প্রথম পদক্ষেপ। তাই আজ আমার দারুন খুশি লাগছে’।

কোর্ট ম্যারেজ করতে কি কি প্রয়োজন হয়?

কাবিন নামার খরচ যেকোনো বিয়ের ক্ষেত্রে একই। মুসলিম বিয়ের ক্ষেত্রে একজন বিয়ে রেজিস্ট্রার দেনমোহরের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে একটি বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের ফি নির্ধারণ করে থাকেন। ধার্য্যকৃত দেনমোহরের প্রতি হাজার বা তার অংশবিশেষের জন্য ১০ টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি। তবে রেজিস্ট্রেশন ফি এর পরিমাণ ১০০ টাকার কম হবে না এবং ৪০০০ টাকার উপরে হবে না। যেমনঃ কারো বিয়ের দেনমোহর ১০,০০০ টাকা হলে ফি হবে ১০০ টাকা, ১০,৫০১ টাকা হলে ১১০ টাকা (প্রতি হাজারের অংশবিশেষের জন্যও ১০ টাকা), ১১,০০০ টাকা হলেও ১১০ টাকা, দেনমোহরের পরিমাণ ৫০০,০০০ টাকা হলেও ৪০০০ টাকা (সর্বোচ্চ পরিমাণ ৪০০০ টাকা) আবার দেনমোহর ১০০০ টাকা হলেও ফি দিতে হবে ১০০ টাকা (যেহেতু সর্বনিম্ন পরিমাণ ১০০ টাকা)। উল্লেখ্য রেজিস্ট্রেশন ফি পরিশোধের দায়িত্ব বরপক্ষের। সরকার সময়ে সময়ে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই ফি পরিবর্তন ও ধার্য্য করে থাকে।

কোর্ট ম্যারেজ কিভাবে করে


দুই জনের সম্পর্কের মাঝে যখন অনিশ্চয়তা আসে তথন অনেকেই মনে করেন কোর্ট ম্যারেজ করবেন, চলে যান কোর্টে! আসলে কোর্টে কোর্ট ম্যারেজ হয়না। কোর্টে আপনি যাবেন ঠিক তবে কেবল আপনার কাজীর কাছে করা বিয়ের আইনি নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে। এক্ষেত্রে আগেই আপনাকে কাজীর কাছে রেজিস্ট্রী কাবিনমুলে বিয়ে করে, কোন নোটারী পাবলিকের (সরকারী রেজিস্টার্ড উকিল) কাছে গিয়ে আপনারা প্রাপ্তবয়স্ক এবং স্বজ্ঞানে, স্বেচ্ছায় বিয়ে করেছেন এই মর্মে ১০০ বা ২০০ টাকার স্ট্যাম্পে একটি হলফনামায় সই করে রাখতে হবে। এই হলফ নামাই বিয়ের পর নানান সমস্যার ক্ষেত্রে আপনাদের রক্ষা কবজ হবে।
এবার চলুন জেনে নি কিভাবে আপনি কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করতে পারবেনঃ
প্রথমেই আপনাকে দেখতে হবে আপনার কিংবা যাকে বিয়ে করবেন অর্থাৎ বর/কনে দুই জনের বয়স কি বিয়ের জন্য আইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোটা পার হয়েছে! বাংলাদেশের আইনে ছেলে মেয়ে উভয়ের বিয়ের জন্য নির্দিষ্ট বয়স নির্ধারিত আছে। বিয়ের বয়স অবশ্যই মেয়ের বেলায় আঠারো ও ছেলের ক্ষেত্রে একুশ বৎসর হতে হবে।
এবার সাথে যা যা থাকা লাগবে তা হচ্ছে, আপনার বয়স যে আইনে নির্ধারিত বয়সের বেশি বা সমান হয়েছে তার প্রমাণ কি! হ্যা প্রমাণ হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র যদি থাকে তা কাজীর কাছে নিয়ে যেতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র যদি না থাকে তবে এসএসসি পাশের সনদ কিংবা জন্মনিবন্ধন পত্র সাথে নিয়ে গেলেই হবে। আর ছেলে/মেয়ে দুইজনের দুই কপি করে পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগবে।
বিয়ে তো করবেন! সাক্ষী ছাড়া কি বিয়ে হবে? নাহ সাক্ষী লাগবে অবশ্যই। বিয়ের জন্য প্রাপ্ত বয়স্ক ২ জন পুরুষ অথবা ১ জন পুরুষ ও ২ জন মহিলা সাক্ষী থাকতে হবে।

Saturday, June 27, 2015

যে কারণে জাহান্নামের অধিকাংশই স্ত্রীলোক


জাহান্নামের অধিকাংশই স্ত্রীলোক এর ব্যাখ্যা পবিত্র মিশকাত শরীফে বর্ণিত আছে। সেখানে রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আমি জান্নাতের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে দেখলাম, তাদের অধিকাংশই দরিদ্র লোক এবং জাহান্নামের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে দেখলাম, তাদের অধিকাংশই স্ত্রীলোক’।
হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ‘একদা রাসূল করীম (সা.) ঈদ কিংবা কোরবানির সালাত আদায়ের জন্য ঈদগাহ পানে যাচ্ছিলেন।
পথিমধ্যে মহিলাদের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় তাদের সম্বোধন করে তিনি বললেন, ‘হে নারী সমাজ! তোমরা সাদকা করতে থাক। কেননা, আমি জাহান্নামে নারীদের আধিক্য দেখেছি’।
মহিলারা আরজ করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল (সা.), এর কারণ কি?’
তিনি বললেন, ‘তোমরা প্রচুর পরিমাণে অভিশাপ দিয়ে থাক এবং স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করে থাক’। (বুখারী, মুসলিম)

ভারতের ভোটার তালিকায় ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’ ! মিডিয়ায় জুড়ে তোলপাড়!


বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নাকি আজ ভারতের ব্যাঙ্গালুরু পৌর নির্বাচনে ভোট দিতে যাচ্ছেন! অবিশ্বাস্য হলেও সেখানকার একটি ভোটার পরিচয়পত্র সেই কথাই বলছে।

বিশ্বাস করুন না বা নাই করুন! ভারতের ভোটার তালিকায় পাওয়া গেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিসহ নাম । কর্ণাটকে ‘শেখ হাসিনার’  নামে ইস্যু হওয়া ওই ভোটার পরিচয়পত্রে, স্বামীর নামের জায়গায় লিখা হয়েছে মরহুম ওয়াজেদ মিয়া। কার্ডে বলা হয়, তিনি বেঙ্গালুরুর তানিসান্দ্রা এলাকার বাসিন্দা। এমনকি তিনি বেংগালরের আসন্ন আঞ্চলিক নির্বাচনে ‘ভোটও দিবেন’ , এমনটিই জানাচ্ছে ভারতের প্রভাবশালী মিডিয়া ইন্ডিয়া টুডে ।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের অনলাইনে প্রকাশিত ওই পরিচয়পত্রের ছবিতেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি লক্ষ্য করা গেছে। তবে তার জন্মসাল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ১৯৯২।

বেঙ্গালুরুর আসন্ন পৌর নির্বাচনকে সামনে রেখে ছাপানো ভোটার পরিচয়পত্রের মধ্যে  বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম ও ছবি ব্যবহার করে তৈরী পরিচয়পত্র ব্যাবহারে অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন আবার অনেকেই করেছেন কড়া সমালোচনা ।
পত্রিকাটি লিখেছে, ভারতের কর্নাটকে হাসিনা নামের একজন ভোটার পাওয়া গেছে যার স্বামী ওয়াজেদ মিয়া । আইডি কার্ডে ছবিটি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারই বলে দাবী তাদের  ।
তবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আইডি কার্ডের  হাসিনার একমাত্র পার্থক্য হচ্ছে তার জন্ম ১৯৯২ । বিষয়টি বেশ হাস্যরসেরও সৃষ্টি করে। খোদ ইন্ডিয়া টুডের নিউজ প্রেজেন্টার এই সংবাদ পরিবেশনের সময় বেশ হাসি মুখে বিস্মিত হয়েই জানাচ্ছিলেন সংবাদটি ।
বিষয়টি কিভাবে এমন হলো ? এনিয়ে ইন্ডিয়া টুডের পক্ষ থেকে সরাসরি  প্রশ্ন করা হয় কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত মন্ত্রী কে জে জর্জ কে। তিনি সাফাই দিয়ে বলেন, ‘ এমন ভুয়া ভোটার কার্ড অনেক দেয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে । স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে জে জর্জ এ ঘটনাকে ভুল হিসেবে স্বীকার করে তা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান গনমাধ্যমকে । তিনি আরও জানান, ভার্জিনিয়া লো ইয়াও নামে সাজাপ্রাপ্ত এক আসামির নামেও কার্ড হয়েছে, যাকে ধরিয়ে দিতে ৫০ হাজার ডলার পুরষ্কারের ঘোষণা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, জুলাই মাসে বেঙ্গালুরুর পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার ঠিক একদিন আগে শেখ হাসিনার নামে কার্ড ইস্যু হওয়ার বিষয়টি সামনে এলো।

পত্রিকাটির মুল রিপোর্ট এখানে দেয়া হলো
Believe it or not but it looks like Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina might vote in the upcoming civic polls in Bengaluru.
If a voter ID card found in Karnataka is to be believed, Hasina is a resident of Bengaluru’s Thanisandra area. The card clearly shows her picture and names her late husband, Wazed Miah. The only mistake been made is her date of birth. The card says she was born in 1992.
Accepting the Election Commission’s faux pas, Karnataka Home Minister KJ George said, “I don’t think this is an authentic ID card. I will order a probe into the matter.” The matter has come to light just a day before the election dates were expected to be announced. The civic polls are due in the month of July.
This is one of the many fake ID cards issued by the Election Commission. Another person to get such a card is Virginia Lo Yao, who is a fugitive and carried a reward of $50,000.